অনলাইন ডেস্ক
প্রথমে বিভিন্ন জেলায় খণ্ড খণ্ডভাবে গণপরিবহন ধর্মঘটের ডাক দিলেও পরে সেই ডাকে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় পরিবহন মালিক সমিতি।এতে শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে সারাদেশে গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। আর তাতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। বাসের জন্য মোড়ে মোড়ে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে যাত্রীদের।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যাত্রীবাহী বাস বন্ধ থাকলেও ছোট ছোট যানবাহন বিশেষ করে সিএনজি, রিকশা ও মোটরসাইকেল চলছে। তবে ভাড়া চাওয়া হচ্ছে তিন-চার গুন। ফলে বাধ্য হয়েই বাড়তি ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে যাত্রীদের।
গুলিস্তান থেকে মিরপুর ১ নম্বরে যেতে এক ব্যক্তি ভাড়া জিজ্ঞেস করেন এক বাইকারকে। তার কাছে চাওয়া হয়েছে সাড়ে ৫০০ টাকা। ভাড়া শুনে অবাক তিনি।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, এর আগেও দেশে ধর্মঘট চলেছে গণপরিবহনের। তবে এবারের চিত্র অন্যবারের তুলনায় অনেকটা আলাদা। ৩০ টাকার ভাড়া চাওয়া হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে। সিএনজি ভাড়া যেখানে ২০০ টাকা সেখানে চাওয়া হচ্ছে ৭০০- ৮০০ টাকা।
বুধবার (৩ নভেম্বর) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি গেজেটে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ১৫ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। হঠাৎ করে তেলের মূল্য বৃদ্ধি অযৌক্তিক। এই মূল্য বৃদ্ধির ফলে শুধু পরিবহন মালিকরা নয়, সারাদেশের জনগণই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা