অনলাইন ডেস্ক
কেয়ারটেকার সরকার পুনর্বহাল, আলেম ওলামা ও জামায়াত আমীরের মুক্তি এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এ সমাবেশ করতে যাচ্ছে দলটি।
এর আগে গত ২৪ জুলাই দলটির ভারপ্রাপ্ত আমির ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান তিন দফা দাবি আদায়ে একাধিক কর্মসূচি ঘোষণা করেন। গত ২৮ জুলাই সারা দেশের মহানগরীগুলোতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে দলটির নেতাকর্মীরা। এরপর গত ৩০ জুলাই জেলা শহরগুলোকে একই দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াত।
জামায়াতের এসব কর্মসূচি পালনের আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়ে আবেদনও করা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতের এসব কর্মসূচি পালনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহযোগিতার পরিবর্তে বাধা দিয়েছে। গ্রেপ্তার করেছে বেশ কিছু নেতাকর্মীকে। যা দেশের নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করেছে।
দলটির দাবি, গত ১০ জুন রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করেছে। যা প্রমাণ করেছে জামায়াত শান্তিপূর্ণ সমাবেশ আয়োজনে বদ্ধপরিকর ছিল। এবারও জামায়াত শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ সফল করতে মহানগরীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে বৈঠক করে প্রস্তুতি নিয়েছে। দেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার আদায়ে জামায়াতের নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করার সামগ্রিক প্রস্তুতি নিয়েছে। ১ আগস্টের সমাবেশে কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখবেন।
৪ আগস্টের সমাবেশ নির্বিঘ্নে করার জন্য জামায়াত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে সহযোগিতা চেয়ে আবেদন করেছে। নেতৃবৃন্দ আশা করছেন শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ সফল করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১০ জুনের মতো সহযোগিতা করবেন। নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণে ভূমিকা রাখবেন। ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগরীর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা জামায়াতের সকল স্তরে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের অংশগ্রহণে সমাবেশকে সাফল্যমন্ডিত করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নেতৃবৃন্দ আরও আশা করছেন গণতান্তিক এই আন্দোলনে নগরবাসী তাদের মৌলিক অধিকার ফিরে পাওয়ার গণদাবি আদায়ে স্বতঃস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করবেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা