অনলাইন ডেস্ক
সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে বাজুস। বাজুস সভাপতি এনামুল হক খান ও সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে বর্তমানে স্বর্ণের মূল্য সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে ফলে দেশীয় বুলিয়ন মার্কেটে স্বর্ণের মূল্য অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে বাজুস কার্যনির্বাহী কমিটি আজ সন্ধ্যায় টেলি-কনফারেন্সে গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামীকাল ২৩ জুন থেকে দেশের বাজারে স্বর্ণ ও রৌপ্যের মূল্য নতুন করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাজুসের সাধারণ দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, করোনার কারণে বিশ্ববাজারের স্বর্ণের বিনিয়োগ বেড়েছে। যার কারণে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম গত ৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায় উঠেছে। তাই আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে তিনি আশংকা প্রকাশ করে বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে দেশের বাজারে স্বর্ণের বিক্রি প্রায় ৮৫ শতাংশ কমে গেছে। এর মধ্যে স্বর্ণের দাম বাড়ায় বিক্রিতে বড় প্রভাব পড়বে। আগামীতে স্বর্ণ বিক্রি শূন্যের কোঠায়ও নেমে আসতে পারে।
আগামীকাল থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দর অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৫ হাজার ৭১৫ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯ হাজার ৮৬৭ টাকা। যা আজ সোমবার পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে ৬৪ হাজার ১৫২ টাকায়। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ৯০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৭১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজ পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে ৬১ হাজার ৮১৯ টাকায়। ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম এক হাজার ১৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৫৭ হাজার ৯৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে যা এতোদিন বিক্রি হয়েছে ৫৬ হাজার ৮০৪ টাকায়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা