অনলাইন ডেস্ক
জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডঃ টনি ফিলিপস জানান, ‘সোলার মিনিমাম’ পর্ব শুরু হয়েছে। সূর্যের শরীরে সৌর কলঙ্কের চিহ্ন ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। একই সঙ্গে সূর্যের চুম্বকীয় ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। ফলে মহাজাগতিক রশ্মি অতিরিক্ত মাত্রায় সৌরজগতে প্রবেশ করছে।
সৌর বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এমনই এর ‘সোলার মিনিমাম’-এর প্রভাবে ১৮১৫ সালের ১০ এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট টাম্বোরাতে হওয়া ভয়ঙ্কর অগ্ন্যুৎপাতে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৭১ হাজার মানুষ। এর ঠিক পরের বছরই (১৮১৬ সাল) ‘বিনা গ্রীষ্মের বছর’ দেখেছিল পৃথিবী। সে বছর জুলাই মাসে বিশ্বের বহু জায়গায় বরফ পড়েছিল। এই ঘটনা বিজ্ঞানীদের কাছে ‘ডালটন মিনিমাম’ নামে পরিচিত।
নাসার বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, এই ‘সোলার মিনিমাম’-এর প্রভাবে ১৭৯০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে হওয়া ‘ডালটন মিনিমাম’ ফিরে আসতে পারে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডঃ ফিলিপস উদ্বেগের সঙ্গে জানান, এই ‘সোলার মিনিমাম’-এর প্রভাব পড়তে পারে পৃথিবীতেও। খরা, তীব্র শীত, অগ্ন্যুত্পাত বা ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ঘটনা বেড়ে যেতে পারে পৃথিবীতে। পৃথিবী ফের সম্মুখীন হতে পারে ‘ডালটন মিনিমাম’-এর মতো ভয়ঙ্কর পর্বের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা