সুস্থ মেধাবী জাতি চাই, প্রতিদিনই ডিম খাই। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব ডিম দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটির লক্ষ্য ডিম খেতে সব বয়সী মানুষকে উৎসাহিত করা। শুক্রবার দিবসটি পালন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আয়ােজকরা। এসময় ডিম খাওয়া সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝে সেদ্ধ ডিম বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতর (ডিএলএস), বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) এবং ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখা (ওয়াপসা-বিবি) বিশ্ব ডিম দিবস যৌথভাবে উদযাপন করেছে। সভায় মূল প্রবন্ধে বক্তারা বলেন, কৈশোর-যৌবন এবং জীবনের বাকিটা সময় শরীরের জন্য মূল্যবান অত্যাবশ্যকীয় আমিষের চাহিদা পূরণে ডিমের কোনো তুলনা হয় না। ডিমকে সঠিকভাবে প্রমোট করতে হবে। বক্তারা বলেন, ডিমকে বলা হয় কমপ্লিট ফুট বা পরিপূর্ণ খাদ্য। কখনও একে বলা হয় সুপার ফুড। ভিটামিন ও মিনারেলে সমৃদ্ধ এমন একটি প্রাকৃতিক আদর্শ খাবার পৃথিবীতে খুব কমই আছে। সম্প্রতি জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এডভান্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি গবেষকরা এমন একটি মুরগির জাত উদ্ভাবন করেছেন যে, মুরগির ডিম ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম হবে। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. খালেদা ইসলাম এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব পোল্ট্রি সায়েন্সে’র অধ্যাপক ড. ইলিয়াস হোসেন।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা