অনলাইন ডেস্ক
স্থানীয়রা জানান, বিকেলে কবির মিয়ার রান্না ঘরের লাকড়ির চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। একটি ঘরের সঙ্গে আরেকটি ঘর পাশাপাশি থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আগুন দেখে আহসানপুরসহ পাশের মাহমুদপুর, হরিনাকান্দি, হরিপুর গ্রাম থেকে দলে দলে লোকজন এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসও এসে যোগ দেয়। প্রায় ৩ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেউ আহত না হলেন ক্ষতিগ্রস্তদের স্বর্ণালংকার, আসবাবপত্র, ধানসহ ৮০ লাখ টাকা। রাত ৯টার দিকে ইউএনও মুশফিকীন নূর ও ওসি দিলীপকুমার দাস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।বেহেলী ইউপি চেয়রম্যান সুব্রত সামন্ত সরকার বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর পাওয়ার পর তাৎক্ষণিক জামালগঞ্জ থেকে স্পিডবোডে ফায়ার সার্ভিসের ৯ সদস্য গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। ফায়ার সার্ভিস ও গ্রামবাসীরা প্রায় ৩ ঘণ্টার চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। না হলে পুরো গ্রামই পুড়ে ছাই হয়ে যেতো। আমি সংসদ সদস্য অ্যাড. রনজিত চন্দ্র সরকার এবং ইউএনও মুশফিকুন নূরকে বিষয়টি অবহিত করেছি।জামালগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের লিডার বিজয় সিংহ বলেন, ইউপি চেয়ারম্যান সুব্রত সামন্ত সরকার আমাদের জানালে তাৎক্ষণিক আমাদের ৯সদস্য ঘটনাস্থলে ছুটে যান। প্রায় ৩ ঘণ্টার চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হই।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা