অনলাইন ডেস্ক
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, যন্ত্রটিতে প্রবেশের পর মানবদেহের কোষে অক্সিজেনের জোগান কমিয়ে আনা হবে। রক্ত কমে যাবে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা। ফলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বেন ভেতরে থাকা ব্যক্তি। যন্ত্রটি কফিনের মতো দেখতে। এক মিনিটেরও কম সময়ে পুরো ‘যন্ত্রণাহীন স্বেচ্ছামৃত্যু’ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। যা মানুষকে ‘তুলনামূলকভাবে শান্তিপূর্ণভাবে এবং বেদনাহীনভাবে’ স্বেচ্ছামৃত্যুর সুযোগ দেবে বলে যন্ত্রটির নির্মাতাদের দাবি। যন্ত্রটিকে যেখানে ইচ্ছা সেখানেই নিয়ে যাওয়া যায়। বাইরে থেকে দেখতে যন্ত্রটি অনেকাংশে মহাকাশযানের মত।
এর আগেই আইন করে সুইজারল্যান্ডে ইচ্ছামৃত্যুর অনুমতি দেয়া হয়েছিল। এবার যন্ত্রটি আইনিভাবে ছাড়পত্র পাওয়ায় শুরু হয়েছে তুমুল শোরগোল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা