অনলাইন ডেস্ক
স্পারটি ধসের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে এই এলাকার মৎস্য ডিপ্লোমা ইন্সটিটিউট, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আজুগড়া সাবমেরিন কেবল সাইড এর সার্স লাইন, ফসলী জমি, বসতভিটা সহ বহু স্থাপনা।
এদিকে চৌহালী উপজেলার সদিয়া চাঁদপুর ইউনিয়নে ব্যাপক নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। চলতি সপ্তাহে নদী ভাঙনে এই এলাকার প্রায় অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি, ফসলী জমি নদী গর্ভে চলে গেছে। চাঁদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি ভবন নদীতে বিলীন হয়েছে। আরেকটি দোতলা ভবন নদীর তীরে হেলে পড়েছে। যে কোন সময় ভবনটি নদীতে ভেঙে পড়বে। এতে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় দুই শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীর স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। আগামী ডিসেম্বরের ফাইনাল পরীক্ষা নিয়ে দুশ্চিন্তায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক।
নদী ভাঙনের মুখে রয়েছে চাঁদপুর তা মীরুল মিল্লাত হাফিজিয়া মাদ্রসা, সদিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহেশপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, মৌহালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, শাহপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, এলাঙ্গী আটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এলাকাবাসী জানায়, চলতি মাসে যমুনা নদীতে পানি বাড়ার কারনে নদী ভাঙন তীব্র আকার ধারন করে। বেলকুচি উপজেলার মেহেরপুর থেকে চৌহালী উপজেলার বেড়ি বাঁধ পর্যন্ত নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ভাঙনে প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি বসতভিটা নদী গর্ভে চলে গেছে। নদীতে বাড়িঘর হারানো মানুষ আশ্রয়ের অভাবে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করছেন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার বলেন, বেতিল স্পারে ধস নামায় স্পারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রন করা হচ্ছে। শুধু বস্তা ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব না। পানি কমে গেলে স্পারটি সংস্কার করা হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা