অনলাইন ডেস্ক
আজ বুধবার সকালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন তিনি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যেকের ভেতরে যে একটা সুপ্ত প্রতিভা আছে, সেই প্রতিভাটাকে বের করে নিয়ে এসে একটা বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া, এটাই কিন্তু চলচ্চিত্র করতে পারে।
কাজেই সেই কাজটাই আমাদের করতে হবে বেশি করে। এক দিকে শুধু বিনোদন না, বিনোদনের সাথে সাথে আমাদের সমাজ সংস্কার, মানুষকে শিক্ষা দেওয়া বা মানুষকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা এবং এই দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
চলচ্চিত্র শিল্পী ও কলাকুশলীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা যারা শিল্পী, কলাকুশলী যারাই আছেন, তারা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন, আমাদের গণমানুষের যে আত্মত্যাগ এবং আমাদের এগিয়ে চলার পথ, সেই পথটা যেন মানুষের কাছে আরো ভালোভাবে উপস্থাপন হয় এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে মানুষ যেন সুন্দরভাবে এগিয়ে যেতে পারে. আর আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম বা নতুন প্রজন্ম, তারা যেন নিজেদের জীবনকে আরো সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারে, সেভাবেই আপনারা শিল্পগুলোকে তৈরি করে মানুষের সামনে উপস্থাপন করবেন, সেটাই আমি চাচ্ছি।
তিনি বলেন, ‘আমি সবসময় চেষ্টা করেছি দেশে সিনেমাশিল্প যেন শেষ হয়ে না যায়। ১৯৯৬ সালের সরকারে আসার পরে যা যা করা দরকার সবই করেছিলাম। পরে দেখলাম (সিনেমা) পিছিয়ে গেছে। পরবর্তীতে উদ্যোগ নিয়েছিলাম ভালো একটা কমপ্লেক্স তৈরি করার। সেটার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।
শিল্পী ও সংশ্লিষ্টদের জন্য উদ্যোগের কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অনেক শিল্পী বৃদ্ধকালে করুণ অবস্থায় পড়েন। আমরা শিল্পী, কলাকুশলীদের জন্য ফান্ড ট্রাস্ট করে দিয়েছি। যাতে আমাদের কোনো শিল্পী কষ্ট না পান।
অনুষ্ঠানে তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং তথ্য সচিব মো. মকবুল হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা