অনলাইন ডেস্ক
সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মো. মইনুল ইসলাম এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকার মাসুদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. সাইফুল্লাহ মাসুদ তিন কোটি ৬৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাহেদের বিরুদ্ধে দুটি পৃথক মামলা করেন। এই দুই মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
আগামী ১৩ আগস্টের মধ্যে গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর করতে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
করোনা ভাইরাস চিকিত্সা নিয়ে প্রতারণা করার ঘটনার পর সাহেদের অপকর্ম প্রকাশ পেতে শুরু করে।
নানা অনিয়ম, প্রতারণা, সরকারের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ, করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, চিকিৎসায় অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতালের প্রধান কার্যালয়, উত্তরা ও মিরপুর শাখা সিলগালা করে দিয়েছে র্যাব।
এদিকে গা ঢাকা দিয়েছেন হাসপাতালের মালিক সাহেদ। সাহেদের বিরুদ্ধে মামলাও করেছে র্যাব। তবে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে তিনি।
জানা গেছে, ব্যবসায়িক অংশীদাররাও রক্ষা পাননি সাহেদের হাত থেকে। বিভিন্ন সময়ে পাওনা পরিশোধের কথা বলে ঢাকা অফিসের টর্চার সেলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে।
উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে ঢোকার প্রবেশ মুখেই বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। এখান থেকেই সব অপকর্ম নিয়ন্ত্রণ করতেন সাহেদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রতারণার শিকার কয়েকজন ভুক্তভোগী বলেন, সাহেদের কাছে টাকার জন্য গিয়েছিলাম। টাকা চাওয়ামাত্রই তার লোকজন আমাদের দুই হাত ধরে থেকে ঐ রুমটির দরজা বন্ধ করে দিল। এরপরই তিনি আমাদের মারধর করতে থাকেন। এমনকি পাওনাদারকে নারী দিয়ে হেনস্তা করাও ছিল সাহেদের অন্যতম কাজ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা