অনলাইন ডেস্ক
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। বিশেষ অতিথি যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, ফুটবল ফেডারেশন সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন ও অধিনায়ক সাবিনা খাতুন।
এ সময় সাফজয়ী ২৩ জন ফুটবলার ও ১১ জন প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাকে সম্মানা চেক প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৫ লাখ টাকা এবং প্রশিক্ষক ও কর্মকর্তাকে ২ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন তিনি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের আরও সাফল্য কামনা করে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। পরে সাফজয়ী খেলোয়াড়রা প্রধানমন্ত্রীর হাতে তাদের চ্যাপিম্পয়ন ট্রফি তুলে দেন।
পরে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা স্মারক ফুটবল প্রদান করেন বাফুফের প্রেসিডেন্ট কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ।
গত ১৯শে সেপ্টেম্বর ফাইনালে স্বাগতিক নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলের শিরোপা ঘরে ছিনিয়ে আনে বাংলাদেশের মেয়েরা। সাবিনাদের শিরোপা জয়ে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে উৎসবের আমেজ নেমে এসেছিল। এয়ারপোর্ট থেকে ছাদখোলা বাসে করে বাফুফে ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাদের।
এসময় বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা দেয় দেশের সাধারণ মানুষ, যা দেশের ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাসে ছিল অনন্য নজির। রাষ্ট্রীয় কাজে তখন দেশের বাইরে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই মেয়েদের এই অর্জনেও সংবর্ধনা দিতে পারেননি তিনি।
অবষেশে আজ সাফজয়ী ২৩ ফুটবলারকে সাক্ষাৎ দেন প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া ফুটবলারসহ টিম ম্যানেজমেন্টকে দেন অর্থ পুরস্কারও।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা