অনলাইন ডেস্ক
টুইটার সরকারের দেয়া বেশ কিছু শর্ত মানার পরই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। টুইটার কর্তৃপক্ষ নাইজেরিয়ায় অফিস খুলবে, একজন কর্তা নিয়োগ করবে এবং কর সংক্রান্ত দায় মেটাবে।
গত ৪ জুন নাইজেরিয়ায় টুইটারকে ব্লক করে দেয়া হয়। সরকারের অভিযোগ ছিল, অ্যাক্টিভিস্টরা এমনভাবে টুইটার ব্যবহার করছেন, যার ফলে দেশের ক্ষতি হচ্ছে।
নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্টের একটি টুইট সেন্সর করা হয়। সেই টুইটে তিনি লিখেছিলেন, সরকার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সেই ভাষায় জবাব দেবে, যে ভাষা তারা বোঝে। এরপরই টুইটার সেই টুইট সেন্সর করে এবং তারপর টুইটারকেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকার। তখন অভিযোগ উঠেছিল, প্রেসিডেন্টের টুইট সেন্সর করার পাল্টা হিসাবে সরকার এই ব্যবস্থা নিয়েছে।
আইটি ডেভেলপমন্ট এজেন্সির ডিরেক্টর জেনারেল এক বিবৃতিতে বলেছেন, কোম্পানির স্বার্থ বজায় রেখে, দেশের যাতে লাভ হয় তা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। খবর ডয়েচে ভেলের।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা