অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (১৩ই ফেব্রুয়ারি) সকালে কোস্ট গার্ডের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান, মহাপরিচালক বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড রিয়ার অ্যাডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরী। এ ছাড়া আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, কূটনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সামরিক ও অসামরিক অতিথিরা।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় কোস্ট গার্ডের নবনির্মিত স্টেশন লক্ষীপুরের দুটি ভবন ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কোস্ট গার্ডের কর্মকর্তা, নাবিক এবং অসামরিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বীরত্ব ও সাহসিকতাপূর্ণ কাজের জন্য কোস্ট গার্ড পদক, প্রেসিডেন্ট কোস্ট গার্ড পদক, কোস্ট গার্ড (সেবা) পদক ও প্রেসিডেন্ট কোস্ট গার্ড (সেবা) নামে চার ক্যাটাগরিতে পদক পরিয়ে দেন।
সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে চায় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সমুদ্র অর্থনীতির জন্য গোস্টগার্ডকে আধুনিক ও শক্তিশালী করার কাজ চলছে।’
তিনি বলেন, সমুদ্রের নিরাপত্তা রক্ষায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালের ক্যালেন্ডার করেন সমুদ্রের নিরাপত্তা এবং সব ধরনের সম্পদ কাজে লাগানো আমাদের দরকার।
সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের সদস্যরা অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে চলেছেন এজন্য প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০০৯ সাল থেকে ২৩ সাল পর্যন্ত কোস্টগার্ডের উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে তা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি চাই আমাদের পোস্ট গার্ড আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠুক।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান হয়ে সমুদ্র সম্পদ রক্ষার পাশাপাশি মাদক পাচার জলদস্যু দমনে কার্যকর ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। দারিদ্র্য কষাখাতে যেন কারো জীবন নষ্ট না হয়, সবাই যেন উন্নত জীবন পায় সেজন্য আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি বলেও জানান তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা