অনলাইন ডেস্ক
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর টেরিটোরিয়াল ওয়াটারস অ্যাক্ট- ১৯৭৪ প্রণয়নের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু স্বাধীন রাষ্ট্র দিয়ে যাননি সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, ভারত এবং মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা অধিকার প্রতিষ্ঠায় আইনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং আগামীতেও করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সমুদ্রসীমা সম্পদ আমাদের অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বঙ্গবন্ধুর সুদূর প্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি এবং আওয়ামী লীগের পদক্ষেপে সমুদ্রসীমার অধিকার প্রতিষ্ঠা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে।
তিনি বলেন, সবার সাথে বন্ধুত্ব কারো সাথে শত্রুতা নয় এ পররাষ্ট্রনীতি ধারণ করে সমুদ্র সম্পদ আহরণ করায় সচেষ্ট থাকবো।
সমুদ্র উপকূলবর্তি এলাকার উন্নয়ন চলমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মতো পায়রা বন্দর আমাদের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, আমরা কারো সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হবে না, কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার সক্ষমতা আমাদের থাকতে হবে। স্বাধীন দেশে সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যা করার প্রয়োজন সেটা করে যাব।
তিনি আরও বলেন, সমুদ্র সম্পদ এবং সমুদ্রসীমা রক্ষায় নৌ বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। নৌবাহিনী ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে সেটা আমরা চাই। সেজন্য নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা