নাসিমা সোমা
আমরা মানুষ, তাই অন্য মানুষের ভালো কাজের যেমন প্রশংসা করি তেমনি খারাপ কাজেরও সমালোচনা করি। কিন্তু সমালোচনা করতে গিয়ে মাঝে মাঝে এতোটাই তাল গোল পাকিয়ে ফেলি যে, একটা মানুষ ও তার পরিবারকে বিপদের মুখে ফেলে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করিনা।
কোন মানুষ অপরাধ করলে তা দেখার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ আছে, আইন প্রয়োগকারি সংস্থা আছে। সরকার আছে। কিন্তু আমরা সব ভুলে গিয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নেই। সোশিয়াল নেটওয়ার্কিং সাইটে এ বিষয়টা নিয়ে তুমুল ঝড় তুলি। কখনো কখনো এতো নোংরা মন্তব্য করে বসি, যা ঔ অপরাধী ব্যক্তির অপরাধকেও হার মানায়। মনে রাখতে হবে যে সমালোচনা যেন হয় গঠনমূলক, যা থেকে মানুষ নতুন কিছু ধারণা পেতে পারে। সমাজ পরিবর্তনে কাজে আসে। আক্রোশমূলক সমালোচনা কখনো সমাজের জন্য ভাল কিছু বয়ে আনেনা।
কোন ব্যক্তির মধ্যে অপরাধ প্রবনতা বৃৃদ্ধি পাবার পিছনে বেশ কিছু কারণ থাকে। যেমন: পরিবারের সদস্যদের অপরাধের ইতিহাস, পারিবারিক পরিবেশ, বিশেষ করে যেখানে শিশুরা বেড়ে উঠে, বাবা-মায়ের দাম্পত্য সম্পর্ক, পরিবারে নৈতিক শিক্ষার অভাব, সর্বপরি পারিপার্শ্বিক অবস্থা। উন্নত দেশগুলোতে নার্সারি স্কুল শিক্ষকদের অবশ্যই চাইল্ড সাইকোলজিতে মাস্টার্স থাকতে হয়। যেন শিক্ষক প্রতিটি শিশুর মনস্তত্ত্ব বুঝতে পারে। এক একজন শিশু এক এক পরিবেশ থেকে আসে তাই সবার মানসিকতা আলাদা হওয়া স্বাভাবিক। অথচ আমাদের দেশে এই বিষয়টির কোন গুরুত্বই নেই, উল্টো শিক্ষক দ্বারা শিশুরা নানা রকম নির্যাতনের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত ।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার দিকে আলোকপাত করলে আমরা দেখতে পাই যে যশোরের মনিরামপুর উপজেলার সহকারী ভূমি কমিশনার সাইয়েমা হাসান যিনি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে জারি করা অবরোধ পরিস্থিতি তদারকি করতে গিয়ে কয়েকজন প্রবীণ ব্যক্তিকে কানে ধরে শাস্তি দেন এবং সেই ছবি তোলেন, এর জেরে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সে যেই কাজটি করেছে তা কোনভাবেই একজন সরকারি কর্মকর্তার কাছ থেকে আশা করা যায়না। কিন্তু ঘটনাটির পর কিছু মানুষ যেভাবে মেয়েটির ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছে তা কিন্তু কোন দায়িত্বশীল মানুষের কাজ হতে পারেনা। কেউ কেউ মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হোক বলেও কমেন্ট করেছে। এখানে আমরা মানুষের মাঝে কিছু বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ দেখেছি। একজন অপরাধ করেছে বলে তাকে ধরে এনে ধর্ষণ করতে হবে এমন কথা পাবলিক পোস্ট এ দেয়া মানে আরেকটি অপরাধ কে উস্কে দেয়া।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ‘‘না, আমার জুনিয়র সহকর্মী কোন অন্যায় করেনি। সত্যি বলছি। সত্য জানুন। ঘটনার পিছনের ঘটনা জানুন।আমি প্রথমেই চলমান করোনার প্রাদুর্ভাব সামাল দেওয়ার জন্য আমাদের যেসব সিনিয়র এবং জুনিয়র সহকর্মী বিশেষ করে চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসা কর্মী, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ, জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, সেনাবাহিনী ও আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দসহ অন্যান্য সংস্থা এবং ব্যক্তিবর্গ যাঁরা নিজের ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জীবনকে বিপন্ন করে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে দায়িত্ব পালন করছেন দেশ এবং দেশের মানুষকে ভালো রাখার জন্য সেসব অকুতোভয় মানুষদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এ কর্মযজ্ঞের মধ্যে একটি ঘটনা অনেকেরই দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে আর তা হলো যশোরের মণিরামপুরের সহকারী কমিশনার(ভূমি) জনাব সাইয়েমা হাসানের একটি কর্মকান্ডকে কেন্দ্র করে। আর তা হলো দু’জন খেটে খাওয়া বয়ষ্ক মানুষ মাস্ক না পরে বাইরে বের হওয়ার কারণে কানে ধরার ছবি , যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে সাইয়েমা নিজেই তার মোবাইল দিয়ে ছবি তুলছেন। অন্য একজন ব্যক্তি এ দৃশ্যের ছবিটি ধারণ করেছেন এবং পরবর্তীতে এ ছবিটিই সে তার সংঘবদ্ধ চক্রের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করেছেন। ঘটনাটি দেশজুড়ে সমালোচনার জন্ম দেয় এবং একপর্যায়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাকে প্রত্যাহার করেন। এ নিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় রিপোর্ট প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়।
যদি সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইয়েমা দুজনকে কানে ধরে মাফ চাইতে বলেন তবে তিনি কাজটি বেআইনী এবং অন্যায় করেছেন। কিন্তু আলোচ্য ঘটনার সত্যি বিষয়টা না জেনে আমরা বরং আসল এবং ভয়ংকর অপরাধীদের আড়াল করে দিয়েছি এবং একজন সত্যিকার দেশপ্রেমিক নারী কর্মকর্তার অপূরণীয় ক্ষতি করেছি। আসল ঘটনা হলো স্থানীয় কয়েকজন তথাকথিত শিক্ষিত দালাল বেশ কিছু নামজারি/খারিজ(mutation) করে দেওয়ার জন্য জোর তদবির করেন , কিন্তু সেগুলো বিধিসম্মত নয় বিধায় তা তিনি অনুমোদন করেননি। আর সেখান থেকেই তার পিছনে লাগা।
আমরা সায়েমার বক্তব্যে দেখতে পাই সাইয়েমা হাসান বলেছেন, আমি স্বীকার করছি আমার কাজটা করা ঠিক হয়নি, আমি মন থেকে এর জন্য অনুতপ্ত। আমি অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। তিনি বলেন, শুক্রবার বিকেলে বাজার মনিটরিং ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণের জন্য অভিযানে বের হই। এসময় চেষ্টা করি বাজারে মানুষজনের জমায়েত দূর করার এবং তাদের বিশেষ কাজ ছাড়া বাজারে ভিড় করতে নিষেধ করি। যারা মাস্ক পড়েনি তাদের জিজ্ঞেস করছিলাম মাস্ক কেন পড়েনি? এই সময়ে উক্ত ছবির আলোচিত ব্যক্তিরাও ওখানে ছিল। সাইয়েমা বলেন, সে মাস্ক কেন পরেনি জিজ্ঞাসা করতেই তারা নিজেরাই ভয়ে কান ধরেছে, কাল থেকে মাস্ক ছাড়া বের হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই সময় আমি ছবি তুলতে তুলতে বললাম যে আমি গতকালও এখানে এসে অনেককে বলেছি, কিন্তু আজও এরকম দেখছি। এই যে আপনাদের আজ ছবি তুলে রাখছি, আবার দেখলে কিন্তু শাস্তি দেব। তিনি বলেন, এই ছবিগুলো ফেসবুকে যেভাবে এসেছে, এই ধরনের কোন ইচ্ছা আমার ছিল না। ওই মুহূর্তে আমি ঠিক এর তীব্রতা বুঝতে না পারলেও পরবর্তীতে আমার ভুল বুঝতে পারি। আমি স্বীকার করছি আমার কাজটা করা ঠিক হয়নি, আমি মন থেকে এর জন্য অনুতপ্ত। আমি অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
অনেক বেশী পুরস্কার পেয়েছে সায়েহামা
যশোহর মনিরামপুর উপজেলার সহকারী কমিশনার ভুমি সায়েহামা হাসান করোনা প্রতিরোধে সরকারের লকডাউন কর্মসুচীর অংশ হিসেবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে গিয়ে দুইজন সিনিয়র নাগরিককে কান ধরে উঠাবসার বিষয়টি বেআইনী হয়েছে এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। এর জন্য তার বিরুদ্ধে তদন্তপুর্বক বিধিগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এটি স্বাভাবিক, এ নিয়ে কারো দ্বিমত নেই। কারণ প্রত্যেককে তার কাজের দায়িত্ব নিতে হবে।
কিন্তু এটিকে কেন্দ্র করে দেশের সুশীল সমাজ, সরকারের বিভিন্ন সার্ভিসের শ্রদ্ধাস্পদ কর্মকর্তাবৃন্দ যে ভাবে একজন নারীকে উপস্থাপন করেছেন তা সভ্য সমাজের জন্য কলংক। সুশীল সমাজ, সরকারের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ ( যারা বিদ্বেষমুলক বিবৃতি দিয়েছেন) জানতে চাইলোনা প্রকৃত ঘটনাটি কি?
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশন (বাসা) এর ফেস বুক পেজে শায়কুল লিখেছেন এক স্থানীয় রিপোর্টার তার কাছে ৪টা নামজারী করতে এছেছিলো, দেয়নাই বলে সে ছবি তুলে ভুয়া ওয়েবসাইট খুলে এ কাজটি করেছে। ইতোমধ্যে সায়েহামা বিবৃতিতে বলেছে যে সে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে ঐ দুজন লোক নিজের থেকেই কানে ধরে ফেলে এবং সে এটি মোবাইলে ধারণ করে রাখে ডকুমেন্টস এর জন্য।
যাহউক উপর্যুক্ত অবস্থার প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং ওসি গিয়ে ঐ দুজন সিনিয়র নাগরিকের কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়েছেন এই কাজটি যথার্থ হয়েছে কারণ রাষ্ট্র তার নাগরিকের কাছে ক্ষমা চাইতেই পারে এবং চাওয়াটাই সভ্য রাষ্ট্রের সুচক। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সায়েহামাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে। এটিও সঠিক আছে কারণ সরকার জনস্বার্থে তার কর্মচারীদের বদলী করতেই পারে।
বর্তমানে করোনা প্রতিরোধে মাঠ প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী নৌবাহিনী, চিকিৎসকবৃন্দ কাজ করছে। তাছাড়া সংবাদিকবৃন্দ এবং স্বেচ্ছাসেবীবৃন্দ কাজ করছে আমাদের সকলের কল্যাণের জন্য। কাজ করতে গিয়ে ভুলভ্রান্তি হবেই, এটাই স্বাভাবিক। এ ভুলকে মুল্যায়ন কত্রতে হবে, ভুলের উদ্দেশ্য জানতে হবে তারপরে মতামত দিতে হবে।
মোবাইল কোর্ট একটি স্পর্শকাতর বিষয়। এটি পরিচালনা যিনি করেন তাকে অনেক সময় উপস্থিতমতো সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সেক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতা, বয়স একটি গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে। আলোচ্য কর্মকর্তা একজন নবীন কর্মকর্তা। তার এ ভুলের জন্য এভাবে তাকে শাস্তি দেয়াটা ঠিক হয়নাই। তাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ, তার ব্যক্তিগত ফোন নাম্বার দিয়ে দেয়া সহ লেখার মাধ্যমে তার সম্ভ্রমহানি ও ঘটানো হয়েছে। আবার অনেকে তার ব্যক্তিগত জীবনের ও তথ্য চাচ্ছেন। যেগুলো গর্হিত এবং বেআইনী হয়েছে। কারণ ফাঁসীর আসামীকে ও তার বক্তব্য প্রদানের সুযোগ দেয়া হয়।
আশার কথা যে তার অনেক সহকর্মী, সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি বিষয়টা উপলদ্ধি করতে পেরেছেন এবং সেকারণে গঠনমুলক বিবৃতি ও দিয়েছেন।
গৌতমবুদ্ধ বলেছেন চার ধরণের কথা ব্যাক্তি ও রাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক। ১) মিথ্যা কথা ২)কর্কশ কথা ৩)ঝগড়া লাগানো কথা ৪) অপ্রয়োজনীয় কথা।
সায়েহামার ক্ষেত্রে চার ধরনের বাক্যই প্রয়োগ করা হয়েছে, যেটি রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ এ মুহুর্তে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা করোনা প্রতিরোধে নিজের জীবনকে বাজী রেখে কাজ করে যাচ্ছে, এ ধরণের নেতিবাচক কাজ তাদের মনোবল ভেঙ্গে দেবে, তারা সিদ্ধান্তহীন্তায় ভুগবে, যার জন্য আমাদের অনেক দুর্ভোগে পড়তে হবে। কাজ করতে গেলে ভুল হবে এটি মেনে নেয়ার মতো মানসিকতা আমাদের থাকতে হবে। দেখতে হবে ভুলটি কোন উদ্দেশ্যে করেছে। সে কারণে আইনে ও “সরল বিশ্বাস” কথাটির উপর গুরুত্ব দিয়েছে।
আমার আশা করি আমাদের এ তরুণ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে যে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা হচ্ছে তার মাধ্যমে লক ডাউন কর্মসুচী বাস্তবায়িত হয়ে জাতি করোনা মুক্ত হবে। ইংরেজ কবির ভাষায়,
” শীত যদি আসে বসন্ত কি দুরে।”
আমি আমার কর্মজীবন এবং ব্যক্তিজীবন পুরোটাই মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করেছি এবং আমি বিশ্বাস করি ভালো ব্যবহারই মনুষ্যত্বের পরিচয়, শ্রেষ্টত্বের পরিচয়। আমার সাথে যারা কাজ করেছে তাদেরও এ শিক্ষাই আমি দিয়েছি। তার জন্য বহু জায়গায় আমাকে এ ভদ্রতার খেসারত দিতে হয়েছে কিন্তু তারপর ও সকল মানুষের প্রতিই আমার সমান শ্রদ্ধা। আমার অনুজদের প্রতিও আমার এ অনুরোধ।
Sayehama has got much reward
The action of Sayehama, Assistant Commissioner Land of Manirampur upazila,, to punish the two senior citizens by holding ears by themselves during the operation of mobile court has been illegal no doubt. It is natural that departmental action after inquiry would be taken against her for that and no controversy regarding this is there. Because everyone should have to take her/his responsibility.
But centering it the civil society, the honourable officers of different department of government have presented the fact in such a way which is a stigma of civilized society. The civil society, the govt officials of different department ( those who have given grudging statements) did not want to know what was the fact?
In the mean time Shykul has written in the fb page of BASA that a local reporter had wanted to execute four Mutations and as she did not not do it he with evil desire did it opening false website. Dayehama has also taged a statement in which she has expressed that she did not tell them to hold ears rather they willingly held their ears and she photographed it for documentation.
However, Upazila Nirbahi Officer and OC,giibg there, have sought apology to the two cmsenior citizens which is justified as the States can seek apology to her citizens and this an index of civilized State. Sayehama has been transferred to the office of Divisional Commissioner which has also been justified as government can transfer its servants at any time for public interest.
At present field administration, police, forces of army, navy, doctors are working to prevent Corona. Besides journalists and volunteers are also working for our welfare. Error is natural in working. This error would be evaluated, its purpose is to be identified and then view is to be expressed.
Mobile Court is a sensitive issue. He/She has to take instant decision who operstes it, in that sense his/her experience age and experience plays a vital role. The controversial officer is a new officer.It has not been wise to punish her in such a way for her mistake. Bad scolding, tagging her personal number even she has been chastized by writings. Moreover many people want her personal information which have been indecent and illegal. Because the death convict even id heard. It is a matter of hope that many colleagues many members of civil society have realizef it and for that reason they have given constructive statements.
Buddha has stated that four types of uttrances ate dangerous for the individual and the Syate.
1) Telling lie 2) harsh words 3)Words that create quarrels 4) Unnecessary talkings.
In the case of Sayehama all four types of utterances have been applied which are detrimental for the State. Because the executive Magistrates are now working in protecting Corona taking their life risks, such negative propaganda would break their morale, they would hesitate in taking decisions for which we are be in trouble. There would be mistakes while working and we shoud prepare our mentalities to accept them. It should be marked in which purpose the mistakes are committed. For that reason “Good faith” has been emphasized in law.
We expect that the nation would be free from Corona by implementing the “lock down” programme of government through mobile courts executed by our young executive Magistatres. In the words of English poet Shelley,
” If winter comes Can spring be far behind.”
During my working and personal life I behaved wrll with the people and I believe good behaviour is the best way for the greatest humanity. Those who had worked with me I gave them such learnings. I had to suffer in many places for such good behaviours but even after that I have equal respect to all people. My request also to my juniors like that.
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা