অনলাইন ডেস্ক
মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বলেন, সব মুক্তিযোদ্ধার কবর একই ডিজাইনে করব যাতে ৫০ বছর পরও সবাই বলতে পারে এটা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর। তিনি বলেন, ২৬ মার্চ থেকে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধার পরিচয়পত্র বিশেষ বারকোড দিয়ে প্রদান করা হবে। যাতে কেউ জালিয়াতি করতে না পারে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা পয়সায় সরকারি হাসপাতালে পুরো চিকিৎসা ব্যয় বহন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এসময় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যারা আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল তাদের জন্য ৩০ হাজার বাড়ি তৈরির কাজ চলছে বলেও জানান মুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম মোজাম্মেল হক।
সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে কুয়েট এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সরদার মাহাবুবার রহমান, অধ্যাপক আলমগীর কবির, খান মোহাম্মদ আলী, এম কামাল উদ্দিন আহমেদ, গোলাম আজাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ৪৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা