অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, সন্ধ্যা নাগাদ পুরোপুরি স্থলভাগে উঠে যাবে ‘মোখা’। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিকেলে জোয়ারের সময় কক্সবাজার উপকূলে স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।
তিনি বলেন, আমি এইমাত্র সেন্ট মার্টিন আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন, বর্তমানে সেন্টমার্টিনে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের মতো, যা বেলা সাড়ে ১১টার দিকেও ছিল ১৮০ কিলোমিটারের মতো।
আজিজুর রহমান বলেন, জোয়ারের পানি ইতোমধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে, এমনি বিকেল চারটা নাগাদ জোয়ারের পরিমাণ আরও বাড়বে। জলোচ্ছ্বাসে পানির উচ্চতা ৮ থেকে ১২ ফিটের মতো বেড়ে যাবে। সংবাদ সম্মেলন চলাকালীন সেন্টমার্টিন আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল ইসলামকে মোবাইল ফোনে যুক্ত করেন আবহাওয়া অধিদপ্তর পরিচালক।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা বিকেল ৩টা নাগাদ উপকূল অতিক্রম করবে। এসময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় হতো পারে ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটারের মতো। আর সন্ধ্যা নাগাদ মিয়ানমার অতিক্রম করতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের মূল কেন্দ্রটির অবস্থান ৭৪ কিলোমিটারের মতো আছে। আমরা ইতোমধ্যেই চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছি।
এর আগে বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলনে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা মূল আঘাত হানবে মিয়ানমারের ওপর, যে কারণে বাংলাদেশের জন্য অনেকটাই ঝুঁকি কেটে গেছে। ঘূর্ণিঝড়টি টেকনাফ থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ দূরত্বে মিয়ানমারের সিটুয়ে অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা