সিনিয়র সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সম্রাট সম্পাদিত ‘আইন সভায় বঙ্গবন্ধু’ নামক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। বইটিতে স্বাধীনতা উত্তর ও স্বাধীনতাপূর্ব গণপরিষদ ও সংসদে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা এবং সমসাময়িক সংবাদপত্রে এর প্রতিফলন তুলে আনা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে গ্রন্থমেলার গ্রন্থ উন্মোচন মঞ্চে গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শিরীণ আখতার এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনে আন্দোলন-সংগ্রামের সাফল্যের বাইরেও তিনি আইনসভায় গোটা জাতিকে নির্দেশনা দিয়েছেন। গোটা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে তিনি যে নির্দেশনা দিয়েছেন সে বিষয়ের সংকলন গ্রন্থ ‘আইনসভায় বঙ্গবন্ধু’।
তিনি আরো বলেন, “যারা বাঙালিত্বে বিশ্বাস করেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশকে বিশ্বাস করেন, আমাদের বিদ্যমান রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বিশ্বাস করেন, তাদের সবার বঙ্গবন্ধুকে জানা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ‘আইনসভায় বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থটি একটি অনন্য ও অসাধারণ গ্রন্থ হিসেবে সংরক্ষণ শুধু নয়, পাঠযোগ্য। বঙ্গবন্ধু একজন আইনপ্রণেতা হিসেবে কতটা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন সে বিষয়গুলো গ্রন্থটিতে বর্ণনা করা হয়েছে।” অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, বইটি আইনসভায় জাতির জনকের ভুমিকার একটি প্রমাণ্য দলিল। এতে স্বাধীনতাপূর্ব পার্লামেন্টে তাঁর ভুমিকায় আন্দোলনের ধারাবাহিকতার প্রমাণ পাওয়া যায়। নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বইটিতে বঙ্গবন্ধুর নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের পাশাপাশি সংসদের ভুমিকা নতুন প্রজন্মের কাছে পৌছে দিতে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখবে। কে এম খালিদ বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী দেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা জানার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা