অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রাণী সুরক্ষা দপ্তর থেকে শ্রাবন্তীকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে। তিন দিনের মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে শ্রাবন্তীকে দেখা করতে বলেছেন। শ্রাবন্তীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ৭ বছরের বেশি জেল হতে পারে।
এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমটিকে শ্রাবন্তী বলেন—‘বিষয়টি নিয়ে এখন তদন্ত চলছে, এ পরিস্থিতিতে আমি কোনো মন্তব্য করব না।’ শ্রাবন্তীর আইনজীবী এস কে হাবিব উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করিনি। খুব শিগগির দেখা করে সঠিক অভিযোগটি জানব।’
বন অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমটিকে বলেন—‘এভাবে বন্য প্রাণী বন্দি করে রাখা শুধু অপরাধই নয়, তার মতো একজন পাবলিক ফিগার যদি এমন কাজ করেন তা বাকিদেরও উৎসাহ জোগাবে। তদন্তে তার পূর্ণ সহযোগিতা করা উচিত। তবেই বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের এই কাজে আমরা লড়তে পারব।’
গত ১৫ জানুয়ারি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করেন শ্রাবন্তী। তাতে দেখা যায়, একটি বেজি বা নেউল ধরে আছেন শ্রাবন্তী। বেজির শাবকটির গলায় বেল্ট পরানো। বেল্টে যুক্ত রয়েছে বেশ ভারী একটি শিকল। বেজির শাবকের দিকে হাস্যোজ্জ্বল দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন শ্রাবন্তী। ক্যাপশনে লিখেছেন—‘আকস্মিকভাবে ছোট্ট কিউট বন্ধুর সঙ্গে দেখা।’ হ্যাশট্যাগে লিখেছেন, ‘লাভ অ্যানিমেলস। কিউটিপাই।’ এ ছবি নিয়ে নেটিজেনদের তোপের মুখে পড়েন শ্রাবন্তী। অবশেষে বিষয়টি আদালতে গড়িয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা