অনলাইন ডেস্ক
পুকুরের শহর হিসেবে পরিচিত ছিল শেরপুর। শহরের প্রাণকেন্দ্রের নিউ মার্কেট পুকুর, কাজীবাড়ী পুকুর, দূর্গা নারায়নপুরের পদ্মপুকুর, এমন অনেক আলোচিত পুকুর ছিলো শহরজুড়ে। যা এখন শুধুই স্মৃতি। জমির মূল্য বেড়ে যাওয়ায় ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুরগুলো ভরাট করে নির্মিত হচ্ছে স্থাপনা। ফলে শেরপুর শহর হয়ে পড়েছে প্রায় পুকুরশূন্য।
এর ফলে ভ‚-গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গিয়ে পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অগভীর নলক‚পগুলোও হয়ে পড়ছে পানিশুন্য। পুকুর না থাকায় গৃহস্থালী কাজ কিংবা অগ্নিকাণ্ড নেভানোর জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংকটও দেখা দিয়েছে। তাই পুকুর ভরাট ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন শহরবাসী।
জলাধার যেন আর ভরাট না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নজর দেয়ার তাগিদ দিলেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।
পুকুর ভরাটকে নিরুৎসাহিত করতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে বলে জানালেন জেলা প্রসাশক।
২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী শেরপুর জেলায় ৩০ হাজার ৭৬৮টি পুকুর ছিল। তবে গত ১৩ বছরে শহরে কি পরিমাণ জলাধার নিশ্চিহ্ন হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান কারো কাছেই নেই।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা