অনলাইন ডেস্ক
জীবনের ৮৮ বছর পর্যন্তই সক্রিয় থাকা সাংবাদিক তোয়াব খানের কফিনবন্দি দেহ নেয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে, সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। প্রথমেই এই মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিককে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা জানায় ঢাকা জেলা প্রশাসন।
এরপর রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানান তাঁদের সামরিক সচিব। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানান দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এরপর বিভিন্ন স্তরের মানুষ তাঁর কফিনে শ্রদ্ধা জানায় এবং স্মৃতিচারণ করেন। শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তোয়াব খানের দেহ নেয়া হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। তিনি গ্রেপসক্লাবের আজীব সদস্য ছিলেন। সেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা হয়। দীর্ঘ দিনের সহকর্মী, সুহৃদরা এ সময় শ্রদ্ধা জানান তার কফিনে।
একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক তোয়াব খান গত শনিবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৮ বছর বয়সে মারা যান। সোমবার হাসপাতালের হিমঘর থেকে তার দেহ প্রথমে নেয়া হয় তেজগাঁওয়ে দৈনিক বাংলা পত্রিকার কার্যালয়ে। এ সময় আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন সহকর্মীরা। শ্রদ্ধা জানানোর পর সেখানে অনুষ্ঠিত হয় তার প্রথম নামাজে জানাজা।
বিকেলে গুলশান আজাদ মসজিদে তৃতীয় নামাজে জানাজা শেষে তোয়াব খানকে বনানী কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা