অনলাইন ডেস্ক
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রবর্তক ও ইসকন উভয়পক্ষের মৌখিক আবেদনের প্রেক্ষিতে অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত ঢাকায় গত ২ এপ্রিল সমঝোতা বৈঠক ডাকেন। কিন্তু সেখানে ইসকন কর্তৃপক্ষ উপস্থিত হয়নি। এ অবস্থার মধ্যে গত ১৩-১৬ মে ইসকন নবনির্মিত প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির উদ্বোধন করেছে প্রবর্তক সংঘের অংশগ্রহণ ছাড়াই। ইতিমধ্যে প্রবর্তক সংঘ থেকে মন্দিরে ওঠার জন্য ভিতরের সিঁড়িটি ইসকন নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। মন্দিরের আশপাশে চুক্তি বহির্ভূত জায়গায় তারা অনুপ্রবেশ করেছে।
বায়েজিদ বোস্তামি সড়ক থেকে মন্দিরে ওঠার পথে ভিতরে নিরাপত্তা চৌকি সংলগ্ন একটি শতবর্ষ প্রাচীন গাছ অপসারণ করেছে। এতে পাহাড়ের মাটি ক্ষয় হচ্ছে। এসব ঘটনায় প্রবর্তক সংঘ থেকে ইসকনের কয়েকজনকে আসামি করে চট্টগ্রাম আদালতে গত ৮ জুন মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইসকন নাম ব্যবহার করে প্রবর্তক সংঘের অনুমতি ছাড়া বিদ্যুৎ বিভাগ, কর্ণফুলী গ্যাস ও ওয়াসা কর্তৃপক্ষের কাছে জাল দলিল দিয়ে সংযোগ নেওয়া হয়েছে। দায়ীদের শাস্তির আওতায় এনে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য প্রবর্তক সংঘের পক্ষ থেকে সকল প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া দুদকে প্রবর্তক সংঘের পক্ষ থেকে ইসকনের বিরুদ্ধে গত ১৬ জুন অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ইসকন কর্তৃপক্ষ প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির নির্মাণে কত টাকা খরচ করেছে তার হিসেব নেই। চুক্তি অনুযায়ী প্রবর্তক-ইসকন যৌথ মন্দির পরিচালনা কমিটির সভা আহ্বান করে মন্দির নির্মাণের হিসাব ও তার সমর্থনে কাগজপত্র দেখাতে বললে কমিটির সম্পাদক অপারগতা প্রকাশ করেছেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা