অনলাইন ডেস্ক
তিনি আরএআই টেলিভিশনকে বলেন, “গত ১০ দিন ধরে সোয়াব পরীক্ষাগুলোতে ভাইরাসের যে পরিমাণ দেখা গেছে তা এক মাস বা দুই মাস আগের পরীক্ষাগুলোর তুলনায় একেবারেই নগণ্য।”
করোনাভাইরাস মহামারীতে ইতালিতে ৩৩ হাজার ৪১৫ জন মারা গেছেন, যা বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ। তবে মে মাসে নতুন সংক্রমণ এবং মৃত্যু ধারাবাহিকভাবে কমে আসায় সরকার লকডাউনের কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করা শুরু করেছে।
জাঙ্গরিল্লোর মতে, কিছু বিশেষজ্ঞ দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমণের সম্ভাবনা সম্পর্কে ‘বাড়িয়ে বলছিলেন’। আর রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন ছিল নতুন বাস্তবতা বিবেচনায় নেওয়ার।
ইতালি সরকার করোনাভাইরাসের দুর্বল হয়ে পড়ার এ দাবি নিয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, ‘বিজয়’ ঘোষণা করতে অনেক দেরি আছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আন্ডারসেক্রেটারি সান্দ্রা জামপা এক বিবৃতিতে বলেন, “ভাইরাসটি অদৃশ্য হয়ে গেছে এমন তত্ত্ব সমর্থন করার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রমাণ না আসা পর্যন্ত যারা বলছে যে তারা এ বিষয়ে নিশ্চিত, তাদের আমি ইতালীয়দের বিভ্রান্ত না করার জন্য অনুরোধ করছি।
“বরং সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখতে, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে, জনসমাগম এড়িয়ে চলতে, ঘন ঘন হাত ধুতে এবং মাস্ক পরে থাকতে বলা উচিত তাদের।”
তবে ইতালির উত্তরাঞ্চলের আরেকজন চিকিৎসকও করোনাভাইরাসকে ‘দুর্বল হতে’ দেখছেন বলে জানিয়েছেন।
জেনোয়া শহরের সান মার্তিনো হাসপাতালের সংক্রামক রোগ ক্লিনিকের প্রধান মাত্তেও বাস্সেত্তি রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা এএনএসএকে বলেন, “দুই মাস আগে ভাইরাসের যে শক্তি ছিল সেই সমান শক্তি এখন নেই।”
“এটা স্পষ্ট যে বর্তমানের কোভিড-১৯ রোগটি আলাদা।”
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা