অনলাইন ডেস্ক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে পড়াশোনা করেন তিনি। ১৯৭০ সালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী কলেজে তার কর্মজীবন শুরু। বাংলা একাডেমিতে ফরহাদ খান যোগ দেন ১৯৭৩ সালে। এরপর ভাষা-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও পত্রিকা বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি পরিচালক হিসেবে অবসরে যান। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মোদের গরব মোদের আশা’, ‘আহমান বাংলা’ ও ‘মাতৃভাষা’ অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন তিনি।
ফরহাদ খানের প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে প্রতীচ্য পুরাণ, বাংলা শব্দের উৎস অভিধান, চিত্র ও বিচিত্র, হারিয়ে যাওয়া হরফের কাহিনী, শব্দের চালচিত্র, নীল বিদ্রোহ, বাঙালির বিবিধ বিলাস।
বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা কাজী জাহিদুল হক গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ফরহাদ খান কিছু দিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিলেন। এর মধ্যে তার করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। গত সপ্তাহে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে বাঁচাতে পারেননি।
তিনি জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জানাজা শেষে মিরপুর ১১ নম্বরের জান্নাতুল মাওয়া কবরস্থানে ফরহাদ খানকে দাফন করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা