অনলাইন ডেস্ক
সাইফুল আজমকে ‘লিভিং ঈগল’ বলা হয়। ১৯৬৭ সালের ইরাকযুদ্ধে অংশ নেন তিনি। যুদ্ধে একটি ইসরাইলি বিমান ভূপাতিত করেন এবং আরেকটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে সক্ষম হন।
সাইফুল আজমের জানাজা আজ সোমবার বাদ জোহর বিমান বাহিনীর হ্যাঙ্গারে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাকে বিমান বাহিনীর কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে জানা গেছে।
১৯৪১ সালে পাবনা জেলার খগড়বাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন সাইফুল আজম। উচ্চমাধ্যমিক স্তর পাশ করে ১৯৫৬ সালে উচ্চতর শিক্ষার্থে পশ্চিম পাকিস্তানে যান। ১৯৬০ সালে জিডি পাইলট ব্রাঞ্চের একজন পাইলট হন তিনি।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ডিরেক্টর অব ফ্লাইট সেফটি ও ডিরেক্টর অব অপারেশনস হিসেবে যোগ দেন। এরপর তিনি ঢাকা বিমান ঘাঁটির কমান্ড লাভ করেন এবং ১৯৭৭ সালে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি পান।
সাইফুল আজম একমাত্র সামরিক পাইলট, যিনি যুদ্ধে চারটি বিমান বাহিনীর (বাংলাদেশ, জর্ডান, ইরাক ও পাকিস্তান) জন্য কাজ করেছেন। সেই সঙ্গে দুটি ভিন্ন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াই করার অনন্য কৃতিত্ব তার রয়েছে।
সাইফুল আজম তার বর্ণাঢ্য জীবনে নিজেই কিংবদন্তির ইতিহাস রচনা করেছিলেন। পৃথিবীর ২০ জন ‘লিভিং ঈগলের’ মধ্যে তিনি ছিলেন উল্লেখযোগ্য একজন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা