President Donald Trump listens as he meets with Italian Prime Minister Giuseppe Conte during the NATO summit at The Grove, Wednesday, Dec. 4, 2019, in Watford, England. (AP Photo/ Evan Vucci)
তুর্কি পার্লামেন্ট লিবিয়ায় সৈন্য মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছে। ত্রিপোলিতে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকার টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে তারা এ পদক্ষেপ নিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে যুদ্ধ বিধ্বস্ত লিবিয়ায় যেকোন ‘বিদেশি হস্তক্ষেপের’ ব্যাপারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। খবর এএফপি’র।
ন্যাটো সমর্থিত আন্দোলনে ২০১১ সালে স্বৈরশাসক মোয়াম্মের গাদ্দাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হওয়ার পর থেকেই লিবিয়ায় একটি বিশৃংখলা পরিস্থিতি বিরাজ করছে। দেশটির পূর্ব ও পশ্চিমের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রশাসন ক্ষমতার জন্য লড়াই করছে।
ফয়েজ আল-সরাজের নেতৃত্বে ত্রিপোলি সরকার এপ্রিল মাস থেকে সামরিকভাবে শক্তিশালী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতার বাহিনীর ব্যাপক হামলার শিকার হয়ে আসছে। তুরস্কের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ সৌদি আরব, মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরাত তাকে সমর্থন দিচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র হোগান গিডলে এক বিবৃতিতে বলেন, বৃস্পতিবারের ভোটের পর আঙ্কারার হস্তক্ষেপের জবাবে ট্রাম্প টেলিফোন করে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোগানকে বলেন যে, বিদেশি হস্তক্ষেপ লিবিয়ায় পরিস্থিতি জটিল করছে।
তুরস্কের এমন পদক্ষেপের কঠোর নিন্দা জানিয়ে মিশরের পক্ষ থেকেও বলা হয়, লিবিয়ার ব্যাপারে তুরস্কের পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন ও নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের সরাসরি লঙ্ঘন।
এদিকে ইসরাইল, সাইপ্রাস ও গ্রীস তুরস্কের এমন পদক্ষেপকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে একটি চরম হুমকি হিসেবে উল্লেখ করে এর কঠোর নিন্দা জানিয়েছে।-বাসস
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা