অনলাইন ডেস্ক
যদিও অনেকেই এই চুক্তি স্থায়ী হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। কারণ এর আগেও এ ধরনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও কিছুদিনের মধ্যে তা লঙ্ঘন করে যুদ্ধে লিপ্ত হয় জিএনএ ও এলএনএ।
লিবিয়ায় নিযুক্ত জাতিসংঘ দূত স্টেফানি উইলিয়ামস বলেছেন, শিগগিরই এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর। আগামী তিন মাসের মধ্যে সব বিদেশি যোদ্ধাকে বাধ্যতামূলক লিবিয়া ছাড়তে হবে। সম্মুখ সারি থেকে বাহিনীর সদস্যদের প্রত্যাহার এবং সেসব স্থানে একটি নতুন যৌথ পুলিশ বাহিনী নিরাপত্তায় নিয়োজিত হবে।
খলিফা হাফতার বাহিনীর সঙ্গে লিবিয়ার ক্ষমতাসীন সরকারের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছানোর পর এক বছরের বেশি সময় পর প্রথমবারের মতো শুক্রবার ত্রিপোলি থেকে পূর্বাঞ্চলীয় শহর বেনগাজির উদ্দেশে একটি বাণিজ্যিক বিমান যাত্রী পরিবহন শুরু করেছে।
যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ায় লিবিয়ার লড়াইরত দুই পক্ষের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন জাতিসংঘ দূত স্টেফানি উইলিয়ামস। তবে ছিদ্রান্বেষীদের বিজয়ী হতে দেয়া উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। জাতিসংঘের এই দূত বলেন, যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়া উভয় পক্ষেরই আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রাপ্য।
রাজধানী ত্রিপোলিতে ১৪ মাসের লড়াইয়ের পর গত জুনে দেশটির ক্ষমতাসীন জিএনএ সরকার হাফতার বাহিনীকে পরাজিত করে। এরপর আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী সমর্থিত জিএনএর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাল এলএনএ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা