অনলাইন ডেস্ক
চাষিদের দাবি, ভরা মৌসুমে পেঁয়াজের দাম কম থাকে। এখন দাম বেশি থাকায় অপরিপক্ক পেঁয়াজ তুলে বিক্রি করে ফেলছেন।
পাবনায় এ বছর ৫২ হাজার ৬৪০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে। প্রত্যেক উপজেলায় পেঁয়াজ আবাদ হলেও সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় সুজানগরে। এ বছর জেলায় পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৬ মেট্রিক টন।
হালি জাতের পেঁয়াজ তোলার উপযুক্ত সময় এপ্রিল মাস। তবে বাজারে দাম ভালো থাকায় অপরিপক্ক পেঁয়াজই তুলে বিক্রি করে দিচ্ছেন কৃষকরা।
তারা জানান, পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলে দাম কমে যেতে পারে। এছাড়া উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় লোকসানের আশংকা রয়েছে। একারণেই অপরিপক্ক পেঁয়াজ তুলে ফেলছেন তারা।
অপরিপক্ক পেঁয়াজ না তোলার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পাবনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক জামাল উদ্দিন।
পেঁয়াজ চাষে সরকারিভাবে বিনামূল্যে সার পেলে উৎপাদন খরচ পুষিয়ে নেয়া সম্ভব বলে জানালেন চাষিরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা