অনলাইন ডেস্ক
বুধবার দিবাগত রাত ১টা ২৯মিনিটে ক্যাম্পের ই-ব্লকের বুইগ্গানীর ঘর থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসসহ রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সকাল নাগাদ আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ ঘটনায় দুটি ঘর, কমিউনিটি সেন্টারসহ ৪৩৫টি রোহিঙ্গা পরিবারের সমন্বয়ে একটি ব্লক পুড়ে গেছে।
জানা যায়, প্রত্যেক বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকার কারণে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঘন্টার মধ্যে তা পুরো ব্লকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস ইউনিটসহ রোহিঙ্গারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা চালায়। ভোরের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
অগ্নিকাণ্ডে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই-ব্লকের ৪৩২টি রোহিঙ্গা ঘর, একটি ইউএনএইচসিআরের কমিউনিটি সেন্টার ও পাশের স্থানীয় জনবসতির দুটি ঘর আগুনে পুড়ে যায়।
এছাড়াও, পাশের ভাসমান আরও কিছু ঝুপড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে বেশ কয়েকজন দাবি করেন।
আগুনের উৎস সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত হতে পারেননি। তবে অনেকের ধারণা- রোহিঙ্গাদের ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হতে পারে।
নয়াপাড়া শরণার্থী ক্যাম্পের ক্যাম্প ইনচার্জ আব্দুল হান্নান জানান, ভোর রাতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে জানা যায়। অগ্নিকাণ্ডের উৎস সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
এদিকে, সকাল ১০টার দিকে কক্সবাজার ত্রাণ শরণার্থী ও পূনর্বাসন বিষয়ক কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা