অনলাইন ডেস্ক
প্রচুর পানি পান করুন: সারাদিন রোজা রাখার কারণে পানি পান থেকে বিরত থাকতে হয়। তাই পানিশূণ্যতা পূরণের জন্য ইফতার থেকে সাহরির আগ পর্যন্ত ঘন ঘন পানি পান করুন। তবে কখনোই একসঙ্গে অনেক পানি পান করবেন না।
ফলের রস ও দুধ খুবই প্রয়োজনীয়:
তাজা ফলের রস বা দুধ পান করতে পারেন। তরমুজ বা মাল্টার মতো রসালো ফল-মূল খেতে হবে। বেশি করে শাক-সবজি খেতে হবে, যেমন- শসা, লাউ, পালং শাক, পেঁপে ইত্যাদি।
চা-কফি খাওয়া পরিহার করতে হবে:
রমজানে কফি, চা এবং কোমলপানীয় পান করলে প্রস্রাব বেড়ে যায়। যারফলে শরীরে পানিশূন্য হতে থাকে। এ কারণে ইফতার বা সাহরিতে চা, কফি বা কোমলপানীয় পান করবেন না।
অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করতে হবে:
রোজায় সারাদিন না খেয়ে থাকার ফলে মিষ্টি এবং ফ্যাটজাতীয় খাবারের প্রতি আমাদের আসক্তি বাড়ে। তবে আসক্তি থাকলেও ইফতারে ভাজা-পোড়া বা ভারি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন। তেল-মশলা ছাড়া ছোলা খেতে পারেন।
বিশ্রাম এবং শরীরচর্চা খুবই জরুরি:
রোজার মধ্যে শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও অনুশীলন করা। এজন্য শরীরকে পুষ্টি দিতে হবে। যার মাধ্যমে শরীর আপনাকে শক্তি দেবে। তাই ফল, শাক-সবজি, মাংস, মাছ এবং হাঁস-মুরগির ডিম, দুধ, দই বা পনির এবং স্বাস্থ্যকর চর্বিজাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে। খাবার খাওয়ার সময় ধীরে ধীরে সময় নিয়ে খাবেন। তাহলে খাবার দ্রুত হজম হবে।
এছাড়া প্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিট হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন। পাশাপাশি বিশ্রামও নিতে হবে। রমজানের সময় প্রতিদিন দুপুরের পর একটু ঘুমিয়ে নিন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা