অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (১১ অক্টোবর) সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান এ কথা জানান।
তিনি বলেন, সিআইডির অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংক রিং আইডির প্রায় ২০০ কোটি টাকা জব্দ করেছে। তবে তাদের হাতিয়ে নেওয়া টাকার পরিমাণ আরও বেশি। সেই অর্থ কোথায় জমা আছে তা এখনো অজানা। এসব বিষয়ে জানতেই ইন্টারপোলের সহযোগিতা নিয়ে তাদের ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে, আইডি খোলা এবং আয়ের নানা প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে রিং আইডির অন্যতম এজেন্ট মো. রেদোয়ান রহমানকে (২২) রোববার বিকেলে গ্রেফতার করে সিআইডি।
তার বিষয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে রেদোয়ান জানান, ২০১৮ সাল থেকে রিং আইডিতে ইউজার হিসেবে কাজ শুরু করেন রেদোয়ান। গত সাত-আট মাস আগে রিং আইডিতে এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ পান। তখন থেকেই ছয় শতাধিক আইডি বিক্রি করে তিনি এক কোটির বেশি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, প্রতিটি সিলভার আইডি বাবদ ১২ হাজার টাকা, গোল্ড আইডি বাবদ ২২ হাজার, প্রবাসী গোল্ড আইডি বাবদ ২৫ হাজার, প্রবাসী প্লাটিনাম আইডি বাবদ ৫০ হাজার করে নিয়েছেন।
বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের মতো রিংআইডিও অস্বাভাবিক ডিসকাউন্টে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে লেনদেন পরিচালনা করে গ্রাহকদের সঙ্গে বিভিন্নভাবে প্রতারণা করে আসছিল। রিং আইডির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান সিআইডির এই কর্মকর্তা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা