অনলাইন ডেস্ক
সড়কে প্রায়ই বেপরোয়া গতিতে বাইক চালাতে দেখা যায় তরুণ বাইকারদের। কখনও কখনও দলবদ্ধভাবেও সড়কে বেপরোয়া গতিতে বাইক চালিয়ে আতঙ্ক ছড়ায় তারা। বেপরোয়া চালনায় ঘটে দুর্ঘটনা। নিজেরা হতাহতের পাশাপাশি, পথচারিরাও দুর্ঘটনায় পড়েন।
গত কয়েক বছরে মোটর সাইকেলের সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ। শুধু রাজধানীতেই চলাচল করে ছয় লাখের বেশি বাইক। সম্প্রতি এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। উবার-পাঠাও অ্যাপসে রাইড শেয়ারিংয়ে রাজধানীর বাইরে থেকেও আসছেন অনেকে। তাই বেড়েছে ট্রাফিক আইন অমান্য এবং জরিমানা ও মামলার সংখ্যাও। ট্রাফিক সার্জেন্টদের এমন পর্যবেক্ষণ স্বীকার করে নিয়েছেন মোটর সাইকেল চালকরা। তবে ব্যক্তিগত চালকরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের দাবি, পেশাদার বাইক চালকদের মধ্যেই আইন ভঙ্গ করার প্রবণতা বেশি।
গবেষণা বলছে, চার চাকার বাহনের তুলনায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ঝুঁকি ৩০ গুণ বেশি। তারপরও যানজটের শহরে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে মোটরসাইকেল অনেকেরই প্রথম পছন্দ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা