অনলাইন ডেস্ক
মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তে নগরবাসী বলছেন, ওয়াসার পানি সব সময় ঠিকমতো পাওয়া যায় না। ফলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর করোনা পরিস্থিতিতে পানির দাম না বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন নগরবাসী।
এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটের পাশাপাশি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি প্রচার করা হয়।
রাজশাহী ওয়াসার ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রতি ১ হাজার লিটার পানির মূল্য আবাসিকে ৬ দশমিক ৮১ এবং বাণিজ্যিকে ১৩ দশমিক ৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে পাইপের ব্যাস ও ভবনের তলার ভিত্তিতেও নতুন মূল্য নির্ধারণের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) জাকীর হোসেন বলেন, পানির দাম বাড়ানোর পরও এটি দেশের অনেক শহরের চেয়ে কম।
উল্লেখ্য, সিটি করপোরেশনের পানি সরবরাহ শাখাকে আলাদা করে ২০১০ সালের ১ আগস্ট প্রতিষ্ঠা হয় রাজশাহী ওয়াসা। বর্তমানে ১০৩টি গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করে তা পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে। নগরে পানির চাহিদা প্রতিদিন ১১ কোটি ৩২ লাখ লিটার। তবে ওয়াসা ৯ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করতে পারে। ৭১২ কিলোমিটার পাইপলাইনের মাধ্যমে এ পানি নগরে সরবরাহ করা হয়। সবশেষ ২০১৪ সালে ওয়াসা এক দফা পানির দাম বাড়িয়েছিল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা