অনলাইন ডেস্ক
পরীক্ষামূলকভাবে স্টেভিয়ার চাষ করে প্রত্যাশিত ফলন পেয়েছেন রাজশাহীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকার কৃষক আতাউর রহমান। চাষ শুরুর দুই থেকে তিন মাস পর এই গাছের পাতা আহরণ করা যায়। এর চাষ পদ্ধতি সহজ এবং উৎপাদন খরচও কম।
সবুজ পাতা ও রোদে শুকিয়ে গুড়ো করে এই পাতা চিনির পরিবর্তে ব্যবহার করা যায়। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতেও কাজে লাগে এই উদ্ভিদ।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট বলছে, এই গাছের পাতা চিনির তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ গুণ মিষ্টি। আর শুকনো পাতা গুঁড়া করলে তা ৬০ গুণ বেশি মিষ্টি হয়। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায় বলে জানান বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ওমর আলী।
১৮৯৯ সালে পর্তুগাল ও ব্রাজিলে প্রথম সন্ধান মেলে এই উদ্ভিদের, যার বৈজ্ঞানিক নাম স্টেভিয়া রেবা উডিয়ানা। ষাটের দশকে চীন ও জাপানে এর চাষ শুরু হয়। সত্তরের দশকে ভারতের আসাম ও নেপালে এর চাষ শুরু হয়। সম্প্রতি বাংলাদেশে ব্র্যাক নার্সারি ‘ব্র্যাক ঔষধি-১১’ নামে স্টেভিয়ার টিস্যু কালচার বাজারজাত করছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা