অনলাইন ডেস্ক
আরাকান আর্মি বলেছে, শনিবার উত্তর রাখাইন রাজ্যে সরকারের কৌশলগত সামরিক কমান্ডের পতনের পর বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বুথিডাং শহরের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে রয়েছে।
লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ২৩৪, ৩৪৫ এবং ৩৫২, আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন ৩৭৮ এবং একটি লজিস্টিক এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়নসহ শহরের অবশিষ্ট জান্তার আস্তানাগুলোও জব্দ করেছে। আরাকান আর্মি এই সপ্তাহে শহরের চারটি লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন সদর দফতর এবং দুটি সীমান্ত রক্ষী ঘাঁটি দখল করেছে।
রাখাইনের থান্ডওয়ে শহরে আরাকান আর্মি ও সেনা বাহিনীর লড়াই অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও, আরাকান আর্মির কাছ থেকে পিছু হটতে থাকা সামরিক সৈন্যরা এখন রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সাথে সংঘর্ষ চালিয়ে যাচ্ছে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীটির দাবি, গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রতিবেশী দক্ষিণ চিন রাজ্যের বেশ কয়েকটি কমান্ড সেন্টারসহ প্রায় ১৮০টি জান্তা ঘাঁটি এবং রাখাইন রাজ্যের ১৭টি শহরের মধ্যে সাতটি, অন্য তিনটি শহর এবং পশ্চিমাঞ্চলের পালেতওয়া শহর দখল করেছে।
তবে, আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণাধীন গ্রাম, হাসপাতাল, স্কুল এবং ধর্মীয় স্থান সহ বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে বিমান থেকে বোমাবর্ষণ করছে জান্তা বাহিনী।
এদিকে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি- কেআইএ। শনিবার বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি ওয়াইংমাউ শহরের ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ৩২১ হেডকোয়ার্টার এবং ১০টি জান্তা ঘাঁটি আক্রমণ করে। পরে তারা দুটি সেনা ঘাঁটি ও একটি টহল পোস্ট দখল করে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা