অনলাইন ডেস্ক
এর আগে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন জানান,‘নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে বিপুল পরিমাণ পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যা যা করা দরকার, সব করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। এক হাজার ৮০৭টি সিসি ক্যামেরার আওতায় মনিটরিং করা হবে নির্বাচন। এজন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহেরও ব্যবস্থা হয়েছে।’
রসিক নির্বাচনে মোট প্রার্থী রয়েছেন ২৬০ জন। এক্ষেত্রে মেয়র পদে নয়জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮৩ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মেয়র পদে নয় প্রার্থী হলেন, জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ-ইনু) শফিয়ার রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল, খেলাফত মজলিশের তৌহিদুর রহমান মণ্ডল রাজু, জাকের পার্টির খোরশেদ আলম খোকন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান বনি ও লতিফুর রহমান মিলন।
রসিকের ৩৩টি ওয়ার্ডের দুই লাখ ১২ হাজার ৩০২ জন পুরুষ এবং দুই লাখ ১৪ হাজার ১৬৭ জন নারী ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। ২২৯টি কেন্দ্রে এবারের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
২০১৭ সালের ২১শে ডিসেম্বর এই সিটিতে সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল। নির্বাচিত কর্পোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৮ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি। সে অনুযায়ী এ সিটির বর্তমান নির্বাচিতদের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৩ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা