অনলাইন ডেস্ক
আয়োজক বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন আগেই জানিয়েছিল আসরের উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানের একটা বর্ণাঢ্য রূপ দিতে চায় খুব বেশি ব্যয় না করে। সেভাবেই তারা সাজিয়েছে ৯০ মিনিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। যার প্রধান আকর্ষণ থাকবে আতশবাজি। অনুষ্ঠানের শেষদিকে তিন মিনিটের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
গেমসে ক্রীড়াবিদদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন দেশের দ্রুততম মানবী ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর স্প্রিন্টার শিরিন আক্তার। বিচারকদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন সাবেক ফিফা রেফারি তৈয়ব হাসান শামছুজ্জামান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যান্ড দলের জাতীয় সংগীত বাজানোর মধ্য দিয়ে শুরু হবে অনুষ্ঠান। এরপর তিন মিনিট গেমসের বিভিন্ন ইভেন্টের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন করা হবে।
খেলোয়াড়দের ভেন্যুতে আগমন ও প্যারেডের পর বক্তব্য শেষে উদ্বোধন ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর মশাল মাঠ প্রদক্ষিণ করবে, বাজবে থিম সং। এএসপিটিএস ও ভারতেশ্বরী হোমসের প্রদর্শনীর পর আতশবাজি দিয়ে শেষ হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।
২৪ ডিসিপ্লিনে ১৯৩ স্বর্ণ, ১৯৩ রুপা ও ২৮৭ ব্রোঞ্জ পদকের জন্য চূড়ান্তপর্বে লড়বেন প্রায় ৪ হাজার ক্রীড়াবিদ। ২ থেকে ১০ই জানুয়রি অনুষ্ঠিত হয়েছে গেমসের প্রাথমিকপর্বের খেলা। ১৬ থেকে ২২শে জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত পর্বের পর্দা নামবে চৌঠা মার্চ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা