অনলাইন ডেস্ক
এদিকে ড. সাজ্জাদ হায়দার চৌধুরী লিটনকে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মনোনীত করায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ও প্রবাসের আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ। করোনার কারনে আনন্দ মিছিলের সমাগম না হলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ড. সাজ্জাদ হায়দার চৌধুরী লিটনকে নিয়ে অভিনন্দনের জোয়ার তুলেছেন তার অনুসারীরা।
রাজনৈতিকভাবে ঐহিত্যবাহী পরিবারের সন্তান আপাদমস্তক এই রাজনীতিবিদের বাবা মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মতিন মোহন একটানা ২৫ বছর ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও শাহজাদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান এবং মিল্ক ভিটার ফাউন্ডিং মেম্বার ছিলেন। শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি থাকা অবস্থায় ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটনের পিতা মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মতিন মোহন মৃত্যুবরণ করেন। বাবার হাত ধরে ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী রাজনীতিতে পদার্পন করেন। সাধারণ মানুষের কাছে থেকে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আস্থা ও ভালোবাসায় জায়গায় পরিনত হয়েছেন ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন । ছোট বেলা থেকেই প্রচণ্ড মেধাবী ও সাহসী ছিলেন তিনি। তার পরিশ্রম দিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুপরিচিত ও যথেষ্ট সুনাম কুড়িয়েছেন। আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তখন বারবার রাজপথে নির্যাতিত হয়েছেন। এছাড়াও তিনি ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলনে রেখেছেন সক্রিয় ভূমিকা। তৃণমূল আওয়ামীলীগ সূত্রে জানা যায়, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন ছাত্র জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে ছাত্র সমাজকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে আওয়ামীলীগের প্রতিটি কার্যক্রম সফল করার পিছনে মূখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন এই নেতা ।
তরুণ যুব নেতা ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, রাশিয়া-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সেক্রেটারি, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য।
এলাকার বিভিন্ন স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে আর্থিক সহযোগিতাসহ শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ বেডে উন্নীত করতে ভূমিকা রাখেন এই নেতা। এলাকার সাধারণ দুগ্ধ খামারিদের কথা মাথায় রেখে ডেইরি কাউন্সিলের মেম্বার হিসেবে তিনি খামারিদের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন । এছাড়াও এলাকার বেকার সমস্যা সমাধানেও তিনি প্রতিনিয়ত অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন। এছাড়াও এলাকার সাধারণ মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে পিতার নামে একাধিক রাস্তা তৈরি করে দেন।
অকুতোভয় এই নেতা সত্য কথা বলতে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে কখনোই দ্বিধা করেন না।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি কখনও পরাজিত হননি, হয় জিতেছেন না হয় শিখেছেন। চির অনন্ত যৌবনা এই নেতা নিজ কর্মদক্ষতায় সাফল্যের মধ্য দিয়ে রাজপথে ছুটে গেছেন মুজিব আদর্শের চেতনা নিয়ে।
তিনি সিরাজগঞ্জের সুর্যসন্তান। একটি জলন্ত প্রদীপ। দায়িত্ব পাওয়ার আগে যেমন কর্মীবান্ধব রাজনীতি করতেন তেমনি দায়িত্ব পাওয়ার পর তিনি যেনো আরো জ্বলে উঠেছেন! সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি মানুষের সাথে সুখ- দুঃখ বন্টন ও দলকে সু-সংগঠিত করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
তৃণমূল নেতা কর্মীদের অহংকার প্রাণের স্পন্ধন খেটে খাওয়া মানুষের বিশ্বস্ত ঠিকানা, সৎ,নির্বিক,গরীব দুঃখী খেটে খাওয়া মানুষের বন্ধু সব সময় বিপদে আপদে উপকার করার জন্য রাত দিন মানবতার সেবায় ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন প্রতিটি মুহূর্তে নিজেকে উৎসর্গ করে থাকেন।
বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, পাড়া মহল্লায় ঘুরে সাধারন মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, এই ত্যাগী দেশপ্রেমিক কিভাবে সাধারন মানুষের পাশে থেকে বিপদে আপদে সকলকে সহযোগীতা করছে। তা একমাত্র সিরাজগঞ্জের মাটিতে কেউ ঘুরে গেলে বুঝতে পারবে। আর যে নেতার পথচলা ও স্বপ্ন দেশ জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিয়ে এমন একজন নিষ্ঠাবান কর্মীর যথার্থ মূল্যায়ন করায় খুশি নেতাকর্মীরা।
ড. সাজ্জাদ হায়দার চৌধুরী লিটনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমাকে যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মনোনীত করায় আমি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমার উপর অর্পিত দ্বায়িত্ব আমি বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান ও আমার পিতার আদর্শের শেখ হাসিনার নির্দেশে সততার সাথে যথাযথ ভাবে পালন করবো ইনশাআল্লাহ। এসময় তিনি সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা