অনলাইন ডেস্ক
গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী লড়াইয়ের যুদ্ধের কারণে যত সেনা মারা গেছে, তার চেয়ে চারগুণ সেনা মারা গেছে আত্মহত্যায়।
সোমবার ‘কস্ট অব ওয়ার প্রজেক্ট’ শিরোনামে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।
এতে বলা হয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার ১৭৭ জন মার্কিন নিয়মিত এবং যুদ্ধ-ফেরত সেনা আত্মহত্যা করেছে যেখানে যুদ্ধের কারণে মারা গেছে ৭ হাজার ৫৭ জন সেনা। মার্কিন সেনা মৃত্যুর এই হারের চেয়ে আত্মহত্যায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনা নিহতের সংখ্যা ৪ দশমিক ২৮ ভাগ বেশি।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী লড়াইয়ের অংশ হিসেবে বিভিন্ন দেশে আক্রমণ শুরু করে। সেই থেকে এখন পর্যন্ত কর্তব্যরত অবস্থায় ৫ হাজার ১১৬ জন সেনা আত্মহত্যায় মারা গেছেন।
২০১১ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ন্যাশনাল গার্ডের ১ হাজার ১৯৩ জন রিজার্ভ সেনা আত্মহত্যা করেছেন। এই দুই বিভাগের আত্মহত্যার বিষয়ে ২০১১ সালের আগের কোনো রেকর্ড নেই।
এ বিষয়ে মার্কিন সেনা সদর দপ্তর পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, আমাদের সামরিক বিভাগের লোকজনের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা এবং কল্যাণ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়। আত্মহত্যার মধ্যদিয়ে প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক। সময়ের পরিক্রমায় আমেরিকার সাধারণ মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রণতা বেড়েছে। সমাজে যা ঘটছে তা থেকে আমাদের সেনা সদস্যরা মুক্ত নয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা