অনলাইন ডেস্ক
২৫ এপ্রিল থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত অথবা যাত্রার তারিখ থেকে তিন মাস (প্লাস ট্রানজিট) মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালীন সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি অফিস করবেন তিনি। ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা) সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। ঢাকা ওয়াসার এমডি স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বলা হয়, ‘আমি বহিঃবাংলাদেশে অবস্থানকালীন সময়ে যে কোনো পলিসি প্রণয়ন এবং অন্যান্য বিষয়ের দায়িত্ব নিজে পালন করব। এ জন্য ই-নথি, ই-জিপি, ই-মেইল, ফেস টাইম/ভাইবার, হোয়াটসআপ/ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করব।’
আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ওয়াসার এমডি যুক্তরাষ্ট্রে ‘প্লাস ট্রানজিট’কালীন সময়ে সংস্থার সকল বিভাগীয় প্রধানগণ নিজ নিজ রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন। আর যে কোনো প্রয়োজনে সরাসরি এমডির সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্দেশনা গ্রহণ করে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এছাড়া কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা ওয়াসার পরিচালক (উন্নয়ন) প্রকৌশলী আবুল কাশেম ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পক্ষে বিভিন্ন সভায় প্রতিনিধিত্ব করবেন। বিভিন্ন সভায় সংস্থার প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন এবং রুটিন কার্যাদি সম্পন্ন করবেন। জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘এটা প্রধানমন্ত্রী পর্যায় থেকে অনুমোদিত। এখানে আইনগত কোনো ব্যত্যয় হচ্ছে না। তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতির কারণে এখন অফিসের বাইরে থেকেও অফিস করা সম্ভব। এর চর্চাতো ইতিমধ্যে শোনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি অফিসের কাজে কক্সবাজার গেলে সেখান থেকে ই-ফাইলের কাজ সম্পন্ন করি। কিছুদিন আগে দেশের বাইরে গিয়েছিলেন, তিনি তো কাউকে দায়িত্ব দিয়ে যাননি। সেখান থেকে তিনি তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসাবে নিয়োগ পান প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এরপর ধাপে ধাপে সময় বাড়িয়ে প্রায় ১২ বছর ধরে এ পদে রয়েছেন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা