অনলাইন ডেস্ক
চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই বিধিনিষেধের আওতায় কয়েক ধরনের ড্রোনের ইঞ্জিন, লেজার, যোগাযোগ সরঞ্জাম ও ড্রোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে। এই বিধিনিষেধ আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই বিধিনিষেধের কারণে কনজুমার ড্রোনের বাজার প্রভাবিত হবে। এ ছাড়া বেসামরিক ড্রোন সামরিক উদ্দেশ্যে রপ্তানি করা যাবে না।
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ড্রোন নিয়ন্ত্রণের পরিধির পরিমিত সম্প্রসারণের এবারের পদক্ষেপ খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এ পদক্ষেপ একটি দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগ বাস্তবায়ন এবং বিশ্ব শান্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে আমাদের যে অবস্থান তা প্রদর্শন করবে।’ এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট দেশকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
চীন বিশ্বের অন্যতম ড্রোন উৎপাদনকারী দেশ। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন বাজারে ড্রোন রপ্তানি করে থাকে দেশটি।
মার্কিন আইনপ্রণেতারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া ড্রোনের মধ্যে ৫০ শতাংশ বেশি চীনাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিজেআইয়ের তৈরি। জননিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সংস্থার মধ্যে এসব ড্রোনের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে।
এর আগে গত মাসে চিপ নির্মাণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত কিছু ধাতু রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল চীন। এ পদক্ষেপের পর আজ আবার নতুন করে ড্রোন রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করল বেইজিং। তার আগে অবশ্য চিপ নির্মাণ সরঞ্জামের মতো প্রধান প্রধান প্রযুক্তিতে চীনের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণে বিধিনিষেধ দিতে পদক্ষেপ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা