অনলাইন ডেস্ক
বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেছেন, “আমরা (ইরান ইস্যুতে) যুক্তরাষ্ট্রের মতামত শুনব, তবে এ ব্যাপারে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরাই নেবো এবং সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে ইসরায়েলের জাতীয় স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে।”
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার পাশাপাশি সম্প্রতি লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলেও অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। লেবাননে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযানের মূল উদ্দেশ্য সশস্ত্র ইসলামি রাজনৈতিক গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে নিষ্ক্রিয় করা। এই গোষ্ঠীটির সদর দপ্তর থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ সব সামরিক স্থাপনা দক্ষিণ লেবাননের অবস্থিত। আবার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্তের অপর পাশে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত।
গত ২০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী। তাদের সেই অভিযানে ইতোমধ্যে নিহত হয়েছেন হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা ও সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহ এবং গোষ্ঠীটির অধিকাংশ শীর্ষ কমান্ডার। সেই সঙ্গে গোষ্ঠীটির সদর দপ্তরসহ বিভিন্ন সামরিক স্থাপনাও ধ্বংস হয়েছে। এক কথায় ১০ দিনের অভিযানে হিজবুল্লাহর চেইন অব কমান্ড তছনছ করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
বিমান বাহিনীর অভিযান শেষে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ লেবাননে অভিযানে নামে আইডিএফের স্থল বাহিনী। স্থল বাহিনী অভিযান শুরুর পর ১ অক্টোবর রাতজুড়ে ইসরায়েলে প্রায় ২০০ ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান। অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্র অবশ্য আঘাত হানার আগেই ধ্বংস করে দিয়েছে আইডিএফ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা