অনলাইন ডেস্ক
এ প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (১১ জুলাই) দুপুরে ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিষয়ক মহাপরিচালক। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব করে বলা হয়, প্রতিবেদনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বর্তমান পরিস্থিতির প্রসঙ্গে ‘গৃহবন্দি’ শব্দটি ব্যবহার করা চরম বিভ্রান্তিকর। বেগম জিয়ার ভাইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান ১৮৯৮ অনুযায়ী তার কারাগারের সাজা স্থগিত করেছিল। ২০২০ সালের মার্চ মাসে তাকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। সেই শর্ত অনুযায়ী তিনি বাড়িতে চিকিত্সা নেবেন ও বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন না। তার সাজা স্থগিত করে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির মেয়াদ দুইবার বাড়ানো হয়। প্রতিবেদনের তথ্যের জন্য আইনি বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা বাঞ্ছনীয় ছিল।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে মহাপরিচালক (পশ্চিম ইউরোপ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন) ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারের সঙ্গে বাংলাদেশের পজিশন তুলে ধরেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা