অনলাইন ডেস্ক
তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার গোবরিয়া ফকিরপাড়া এলাকার বাসিন্দা (ভারতীয় তালিকা নং- ১২২৯২)। যা ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটনাটি কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার গোবরিয়া ফকিরপাড়া এলাকার।
সেই চিঠিতে লেখা রয়েছে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত নায়েক সিগন্যাল অব বিজিবি। আপনার জ্ঞাতার্থে জানাইতেছি যে, মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুকালীন নামাজে জানাজার পূর্বে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের পক্ষ হতে রাষ্ট্রীয় সম্মান গার্ড অব অনার প্রদানকালে পুলিশদল কর্তৃক যে বিউগল (বাঁশি) বাজানো হয় ও এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয় তাহা ইসলামিক রীতির সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক ও বেমানান বলে প্রতীয়মান হওয়ায় ম্যৃতুর পূর্বেই আমি ওই গার্ড অব অনার নেওয়া থেকে অব্যাহতি চাই। এছাড়া মহিলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) যেন আমার নামাজে জানাজায় শরীক না হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হারিছ মিয়া চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমার লেখা চিঠি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে সবার কাছে শুনেছি। সম্ভবত ছেলের মাধ্যমেই ছড়িয়েছে।
চিঠি পাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আলম জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিছ মিয়া যেমন ইচ্ছা করবেন তেমনই হবে। এ বিষয়ে আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলবো।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা