অনলাইন ডেস্ক
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক সমর্থক মিলিশিয়া নিয়ন্ত্রিত এবং চীনা মালিকানাধীন ক্যাসিনোর শহর শ্বে কোক্কো থেকে এসব মানুষ পালিয়ে যাচ্ছে। দুই বছর আগে দেশটিতে ক্যু-এর পর এটি এখন পর্যন্ত প্রথম এতো সংখ্যক লোকের পালানোর ঘটনা।তবে চলমান তীব্র লড়াই সম্পর্কে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি প্রকাশ করা হয়নি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে সংঘর্ষের পরিমাণ অনেক বেড়েছে।
এই দুই বছরে মিয়ানমারের সামরিক সরকার দেশটির বিশাল অংশে তাদের কর্তৃত্ব স্থাপন করতে পারেনি। তারা সীমান্ত এলাকায় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে মোকাবিলায় লড়ে যাচ্ছে।
ক্যু এর পর এখন পর্যন্ত দেশটিতে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৪ লাখের বেশি মানুষ। জাতিসংঘ বলছে, দেশটির জনসংখ্যার তিনভাগের একভাগকে এখন ত্রাণ দরকার। সীমান্ত ত্রাণকর্মীরা থাইল্যান্ডের মায়ে সত এবং মায়ে রামাত অঞ্চলে শরণার্থীদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছেন। মায়ে সতে আশ্রমএ মিয়ানমারের এক স্বেচ্ছাসেবক কে থি বলেন, দীর্ঘদিনের জন্য আমাদের আরও দাতা দরকার।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা