অনলাইন ডেস্ক
দ্বিতীয় ইনিংসে স্পিনাররা সহায়তা পাবেন এই আশায় টস জিতে ব্যাটিং নিতে ভুল করেনি আফগানিস্তান। কিন্তু ব্যাট হাতে সুবিধা করতে পারেনি তাঁরা। বাংলাদেশের পেসার-স্পিনাররা দারুণ বোলিং করে পাঁচ বল থাকতে ২১৫ রানে অলআউট করে দেয় তাঁদের।
স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৭ রানের ইনিংস খেলেন নাজিবুল্লাহ জাদরান। এছাড়া ইব্রাহিম জাদরান (১৯), রহমত শাহ (৩৪), হাসমতুল্লাহ শাহেদি (২৮), মোহাম্মদ নবী (২০) ও গুলবাদিন নাঈব (১৭) সেট হয়ে ফিরে যান। বড় ইনিংস খেলতে পারেনি তাঁরা। বড় জুটিও গড়তে পারেননি।
ওই রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। শুরুর ২৫ রানে হারায় টপ ও মিডল অর্ডারের ৫ উইকেট। মাহমুদুল্লাহও জুটি দিতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৮ ও দলীয় ৪৫ রানে ফিরে যান সাজঘরে। বড় হার তখন চোখ রাঙাচ্ছে। সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে যান আফিফ হোসেন ও মেহেদি মিরাজ।
তাঁদের জুটি থেকে আসে সপ্তম উইকেটে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড ১৭৪ রান। ওই জুটিতে আফিফ হোসেন-এর অবদান ১১৫ বলে ৯৩ রান। দারুণ ওই ইনিংস খেলার পথে ১১টি চার ও একটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন বাঁ-হাতি এই ব্যাটার। মেহেদি মিরাজ খেলেছেন হার না মানা ৮১ রানের ইনিংস। তাঁর ১২০ রানের ইনিংস সাজানো ছিলো নয়টি চারে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা