অনলাইন ডেস্ক
খুলনা সার্কিট হাউস মাঠে সোমবার বেলা ১২টায় আনুষ্ঠানিকভাবে জনসভার কার্যক্রম শুরু হয়। বিকেল তিনটার দিকে ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
এর আগে সকাল থেকে ছোট বড় মিছিল নিয়ে সার্কিট হাউজ মাঠে জড়ো হতে থাকেন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। তাদের হাতে ছিল বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি, দলীয় প্রতীক, প্লাকার্ড, দলীয় ও জাতীয় পতাকা।
খুলনা ছাড়াও বাগেরহাট, নড়াইল, গোপালঞ্জসহ আশেপাশের ১০ জেলা থেকেও নেতাকর্মীরা আসছেন। লোকজন আসার সুবিধার্থে নগরীর রূপসা ঘাট ও জেলখানা ঘাটে ১০টি ফেরী চালু করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেখা ও শোনার সুবিধার জন্য নগরীর ২৮টি পয়েন্টে এলইডি মনিটর স্থাপন করা হয়েছে। মাইক দেওয়া হয়েছে জনসভাস্থলের পার্শ্ববর্তী ৩-৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী ও জনসভার নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, নৌপুলিশ ও আনসার বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য।
আওয়ামী লীগের নেতারা জানান, খুলনা অঞ্চলের জেলাগুলো থেকে ১০ লাখ মানুষকে জনসভায় হাজির করার প্রস্তুতি রয়েছে।
খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে করে দুপুর পৌনে ১টার দিকে খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করবেন। এরপর দুপুর একটা থেকে দুইটা পর্যন্ত সার্কিট হাউসে বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবেন তিনি। বেলা পৌনে ৩টায় সার্কিট হাউস মাঠে উপস্থিত হয়ে ২ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করা ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ২২৩ কোটি টাকা ব্যয়সাপেক্ষ পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। এরপর যোগ দেবেন আওয়ামী লীগ আয়োজিত খুলনা বিভাগীয় জনসভায়।
শেখ হাসিনার ভাষণের জন্য সার্কিট হাউস মাঠের আবাহনী ক্রীড়াচক্র প্রান্তে তৈরি করা হয়েছে নৌকা। তার ওপরে পদ্মা সেতুর আদলে ৯০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪০ ফুট প্রস্থের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা