অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে করোনার অতিসংক্রামক নতুন ধরনের কারণে ভাইরাসটির মারাত্মক প্রকোপ শুরু হয়েছে। ফলে জুন থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে মালয়েশিয়ায়। এক মাস লকডাউন থাকার পরও এখনো দৈনিক শনাক্তে রেকর্ড চলছে।
প্রকোপ ঠেকাতে গণটিকাদান কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়িয়েছে মালয়েশিয়া। কিন্তু টিকা দিতে গিয়েও অনেক স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। দেশটির প্রায় ১১ শতাংশ মানুষ টিকার দুই ডোজ নিয়েছেন। এক ডোজ নিয়েছেন প্রায় ২৫ শতাংশ।
মালয়েশিয়ায় করোনার সবচেয়ে বিপর্যস্ত প্রদেশ সেলানগড়ের একটি টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষায় টিকাদান কেন্দ্রটির ২০৪ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকসহ মোট ৪৫৩ জন কোভিড পজিটিভ হওয়ার পর সরকার সেটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়।
টিকাদান কর্মসূচির দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী খায়েরি জামাল উদ্দিন জানিয়েছেন, আক্রান্তদের কারোরই গুরুতর কোনো উপসর্গ নেই। টিকা দেওয়া হলেও তাদের কি টিকা দেওয়া হয়েছে তা জানানো হয়নি। দেশটি ফাইজার, সিনোভ্যাক ও অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার অনুমোদন দিয়েছে।
মন্ত্রী খায়েরি জামাল উদ্দিন অবশ্য বলেছেন, ‘পজিটিভ রোগীর কারণে এই প্রথম আমাদের কোনো টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ করে দিতে হলো, কিন্তু আমরা তড়িৎগতিতে ব্যবস্থা নিয়েছি। এতে করে আমাদের সার্বিক টিকাদান কর্মসূচির ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা