অনলাইন ডেস্ক
দুজনের দেহে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়। এদের একজন হলেন এলিসা গ্রানাতু নামে এক বিজ্ঞানী। আরও প্রায় ৮০০ জনের দেহে ভ্যাকসিনটির পরীক্ষা চালানো হবে।
অক্সফোর্ড বিজ্ঞানীদের মধ্যে গবেষণার নেতৃত্বে থাকা অধ্যাপক সারা গিলবার্ট জানান, তিনি নিশ্চিত করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে এই প্রতিষেধক কাজ করবে।
ইবোলার প্রতিষেধক তৈরিতে দিশা দেখানো গিলবার্ট বলেন, আমি এ ধরনের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করেছি। মার্সের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করেছি। এর কী ক্ষমতা তা জানি। আমার বিশ্বাস, এই প্রতিষেধকের কাজ করবে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের একদল গবেষক সিএইচএডিওএক্স১ এনকোভ-১৯ নামের এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের তৈরি এটিই প্রথম ভ্যাকসিন।
বিশ্বের ২১০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। বিজ্ঞানীরা এই ভাইরাসের ভ্যাকসিনের কাজ এগিয়ে নিতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাদের তৈরি ভ্যাকসিন চূড়ান্তভাবে মানবদেহে প্রয়োগের ব্যাপারে আশাপ্রকাশ করেছেন।
এ জন্য ভ্যাকসিনটির কয়েক লাখ ডোজ তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন তারা।
এক্ষেত্রে ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী যেকোনো সুস্থ ব্যক্তি লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ, ইউনিভার্সিটি হসপিটাল সাউথাম্পটন এবং ব্রিসটল চিলড্রেনস ভ্যাকসিন সেন্টারে পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন প্রয়োগ কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবেন। এসব সেন্টারে যেসব স্বেচ্ছাসেবী পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন প্রয়োগে অংশ নেবেন তাদের ১৯০ থেকে ৬২৫ পাউন্ড দেয়া হবে।
এদিকে বুধবার এক বিবৃতিতে ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেন, বিশ্বের প্রথম করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের কাজ এগিয়ে নেয়ার প্রচেষ্টায় সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে সরকার। fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা