অনলাইন ডেস্ক
জানা যাচ্ছে ২৯ বছরের এই ফুটবলারের এর আগে এ ধরনের সমস্যা ছিল না। ফুটবলাদের স্বাভাবিক যে চোট-আঘাতের মুখে পড়তে হয়, সে ধরনের চোট বেশ কয়েকবার পেলেও হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগতে হয়নি তাঁকে।
২০১০ সালে আয়াক্সে খেলার সময় একবার ফ্লু হয় এরিকসেনের। ২০১৫-১৬ মরসুমে টটেনহ্যামের হয়ে খেলার সময় হাঁটুতে চোট পেয়ে চার ম্যাচের জন্য মাঠের বাইরে চলে যেতে হয়েছিল তাঁকে। ২০১৮-১৯ মরসুমে পেটের পেশিতে চোট পেয়ে ছয় ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়। এছাড়া খুব বেশি চোট আঘাত সমস্যা কাবু করতে পারেনি এরিকসেনকে।২০১০ বিশ্বকাপে সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এরিকসেন। ইন্টার মিলানের হয়ে ইতালিয়ান লিগ সিরি আ জিতেছেন তিনি। এর আগে প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যামে, ডাচ লিগে আয়াক্সের হয়ে খেলেছেন এরিকসেন। ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে শেষ ১৬-তে উঠেছিল ডেনমার্ক। সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন এরিকসেন।
ডেনমার্কের হয়ে ১০৮ টি ম্যাচে ৩৬টি গোল রয়েছে এই মিডফিল্ডারের। চলতি মরসুমে ইন্টারের হয়ে ৩৪ ম্যাচে ৪টি গোল করেছেন এরিকসেন। তবে শুধু এরিকসেন নন, তাঁর ছোট বোন লুইস এরিকসেনও একজন সফল ফুটবলার। ডেনমার্কের এলিট ডিভিশনের ক্লাব কোল্ডিংকিউর অধিনায়ক তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা